আব্বাস সিদ্দিকী, কুতুবদিয়া:
সম্ভাবনাময় সম্ভাবনাময় পর্যটন স্পট কুতুবদিয়া সমুদ্র সৈকত। দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে পর্যটক হিসেবে অনেকে আসছেন এখানে। উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা, আবাসিক হোটেল ও খাবারের সুব্যবস্থা রয়েছে এ দ্বীপে। সাগরের বিস্তীর্ণ জলরাশি দীর্ঘ সমুদ্র সৈকত। সাগরের তীরে সারি সারি ঝাউ গাছ গুলো হাওয়ায় দোল খায়।শো শো শব্দে সবুজ ঝাউবনে অতিথি পাখীসহ বিভিন্ন প্রজাতির পাখীদের মিলনমেলা সত্যি লোভনীয় হয়ে উঠে ভ্রমন পিয়াসী পর্যটকদের কাছে। প্রকৃতির অপার সৌন্দর্যের লীলাভুমি কুতুবদিয়া সমুদ্র সৈকত সত্যিই অপূর্ব।

এখনও খুব একটা পরিচিত নয়, তবুও কুতুবদিয়া উপজেলার ২২ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে গড়ে ওঠা কয়েকটি পর্যটন নতুন স্পট। এখানে এতদিন মানুষের আনাগোনা কম হলেও বর্তমানে বদলে দিল এ দ্বীপের পর্যটন স্পট গুলো।

তবে বঙ্গোপসাগরের বিস্তীর্ণ বেলাভূমির সাথে বায়ু বিদ্যুৎ, লবণ উৎপাদন, জেলেদের মাছ ধরার দৃশ্য দেখতে এখন দূর দূরান্ত থেকেও মানুষ ছুটে যাচ্ছেন নতুন এই দ্বীপে।

পর্যটকরা বলছেন, কর্তৃপক্ষ নজর দিলে দ্রুতই জনপ্রিয় হয়ে উঠবে কুতুবদিয়ার পর্যটন স্পটসমূহ।

স্থানীয় প্রশাসন বলছে, নতুন এই পর্যটন স্পটে পর্যটক আকর্ষণ বাড়াতে কাজ চলছে।

শুধু সমুদ্র সৈকতে নয় বায়ু বিদ্যুৎ এলাকা, সিটিজেন পার্ক, শহীদ মিনার, কুতুব শরীফ দরবার, কুতুব আউলিয়ার মাজার, কালারমার মসজিদ, প্রকৃতিক গ্যাস, বিশ্বখ্যাত বাতিঘর, লবণ উৎপাদনসহ আরও বেশ কয়েকটি পর্যটন কেন্দ্র এখন জনপ্রিয় হচ্ছে। সাম্প্রতিক সময়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে এ সমুদ্র সৈকত ও বায়ু বিদ্যুৎ প্রকল্পের নয়নাভিরাম ছবি ছড়িয়ে পড়ার পর দর্শনার্থীরাও এ দ্বীপের ব্যাপারে আগ্রহী হয়ে উঠছেন। শুধু স্থানীয় নয়, রাজধানী ঢাকাসহ পার্শ্ববর্তী জেলাগুলো থেকেও দর্শনার্থী আসছেন ।