ইব্রাহীম আজাদ বাবুঃ
সম্প্রতিকালে কক্সবাজার করোনা কক্সবাজার সদর হাসপাতালে কোভিট-১৯ আক্রান্ত ব্যাক্তিদের আইসিউইর ও অক্সিজেন সল্পতার কারনে মৃত্যুর সম্মুখীন হতে হচ্ছে।
যানা যাচ্ছে কক্সবাজারে সদর হাসপাতালে ও রামুর ডেডিকেটেড আইসোলেশনে হাসপাতালেও অক্সিজেনের অভাব চরম আকার ধারন করেছে।
এমতাবস্থায় বিত্তবান ও সুহৃদয়বান ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিতে অহবান জানিয়ে ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডিতে আজ সকাল ১১ টায় স্ট্যাটাসে আহবান জানিয়েছেন কক্সবাজার জেলা যুবলীগে সাধারণ সম্পাদক শহিদুল হক সোহেল
পাঠকের সুবিধার্থে ফেসবুক স্ট্যাটাস টি হুবুহু তুলে ধরা হলঃ
“সকলের তরে সকলে আমরা প্রত্যেকে আমরা পরের তরে”
কক্সবাজার সদর হাসপাতালে অক্সিজেন ব্যবস্থার স্বল্পতা রয়েছে। এই ক্রান্তিকালে কোভিট-১৯ পজিটিভ রোগীদের জীবন বাঁচাতে অক্সিজেন একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এমত অবস্থায় সদর হাসপাতালে অক্সিজেন সরবরাহ স্বাভাবিক করে কোভিট-১৯ রোগীদের সহায়তা করতে কক্সবাজারের সুপ্রতিষ্ঠিত বিত্তবানদের এগিয়ে আসার জন্য বিনীত অনুরোধ জানাচ্ছি।
উল্লেখ্য, ১ জুন রাতে করোনা উপসর্গ শহরে মধ্যম নুনিয়াছড়া মৎস ব্যবসায়ী মোহাম্মদ করিম সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শ্বাসকষ্ট তীব্র আকার ধারন করলে সদর হাসপাতালে অক্সিজেন না থাকায় তার পরিবারকে বাইরে থেকে অক্সিজেন সরবাহ করতে হয় ভোররাতে করিমের মৃত্যু হয়।
এদিকে ২ জুন শহরের বাহারছাড়া বাসিন্দা তরুন পর্যটক ব্যবসায়ী সায়েম ডালিম করোনা পজিটিভ হলে রাতে রামু ডেটিকেটেড হাসপাতালে নেওয়া হয় সেখানে তার শ্বাসকষ্ট বেড়ে অবস্থার অবনতি হলে অক্সিজেনের অভাবে তাকে উখিয়ার ইউনিচেয়ারের আইসোলেশনে নেওয়া হয়ছে বলে তার পারিবারিক সূত্রে জানা যায়।
আমরা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।