শাপলাপুরে মেহেদী হত্যা মামলায় শাপলাপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি ডা: ওসমান সরওয়ার ও তার পরিবার নিয়ে বেশ কিছুদিন সোশ্যাল মিডিয়ায় অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে কিছু রাজনৈতিক ভিন্নমতালম্বী মানুষ ও প্রতিপক্ষ ব্যক্তি। যা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন ও মিথ্যা গুজব।

ডা. ওসমানের রাজনৈতিক সফলতায় ঈর্ষান্বিত হয়ে এর আগেও এমন একবার অপপ্রচার চালিয়েছিল যা শেষ পর্যন্ত মিথ্যা বলে প্রমাণিত হয়। এবারও ইনশাআল্লাহ প্রমাণিত হবে।

মূল ঘটনা হচ্ছে, প্রেম ঘটিত বিরোধে দুজন শিক্ষার্থীর কথাকাটাকাটির জের ধরে মেহেদী হাসান মিরাজকে হত্যা করা হয়। এই হত্যা কান্ডের সাথে ডা. ওসমানের বিন্দু মাত্র কোনোরূপ সংশ্লিষ্টতা নাই। একতা সবাই জানে। মানুষ হিসেবে মেহেদী হত্যার সঠিক বিচার শাপলাপুরবাসি চান, ডা. ওসমানও চান, আমিও চাই, আমরা সবাই চাই।

কিন্তু কিছু দালাল শ্রেণির মানুষ একত্রিত হয়ে হয়ে ডাঃ ওসমান সরওয়ার সহ তার ছেলে, ছোট ভাই বাবা এবং ওপেন হাট সার্জারী করা চাচাকে মামলার এজহারে অন্তর্ভুক্ত করার ষড়যন্ত্র করছে। প্রকৃত খুনীদের আড়াল করতে অপপ্রচারের লিপ্ত হয়েছে কিছু চিহ্নিত এন্টি আওয়ামী লীগ।

এলাকার সবাই জানে ডা. ওসমান শাপলাপুরের মত এলাকায় আওয়ামী লীগ কে প্রতিষ্ঠিত করতে চ্যালেঞ্জিং ভূমিকা রাখছে। যার কারণে প্রতিনিয়ত তাকে রাজনৈতিক বাধা মোকাবেলা করে এগিয়ে নিয়ে যেতে হয় আওয়ামী লীগকে। তিনি আওয়ামী লীগকে শক্ত হাতে হাল ধরার কারণে শাপলাপুরে দিন দিন আওয়ামী কর্মি বৃদ্ধি পেয়ে দল শক্তিশালী হচ্ছে। এটা চিহ্নিত কিছু মানুষের মাথা ব্যথার কারণ। তাদের উদ্দেশ্য ডা. ওসমানকে স্তব্দ করতে পারলেই শাপলাপুর আওয়ামী লীগকেই স্তব্দ করা যাবে।

সোশ্যাল মিডিয়া সহ যেখানে ভিত্তিহীন অপপ্রচারে যারা লিপ্ত আছেন তাদের প্রতি অনুরোধ। যদি এইঅপপ্রচার না থামান তাহলে ভবিষ্যতে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণে বাধ্য থাকব।

পরিশেষে, আবারও এই মিথ্যা অপপ্রচার বন্ধ করে সত্যকে উদঘাটনে প্রশাসনকে সহযোগিতা করার আহবান করছি। শাপলাপুরবাসি এবং মহেশখালীবাসিকে এই মিথ্যা অপপ্রচারে ভুল না বুঝার আহবান রেখে সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছি। শাপলাপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ ও ইউনিয়নের সর্বস্তরের মানুষের পক্ষে অপপ্রচারের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাচ্ছি।

প্রতিবাদকারী

মোঃ জসিম উদ্দিন
সাধারণ সম্পাদক
শাপলাপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ

প্যানেল চেয়ারম্যান
শাপলাপুর ইউপি।