মোস্তফা কামালঃ
লামা উপজেলার ফাঁসিয়াখালীতে বিয়ে না করে বড়বোন পালিয়ে যাওয়ায় তার স্থলে তার ছোট বোন ৭ম শ্রেণির স্কুল ছাত্রী ১৩ বছরের কিশোরীকে জোরপূর্বক বাল্যবিবাহ দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে ওই মেয়ের বাবার বিরুদ্ধে।
আজ শনিবার (১৪ই মার্চ) ওই বাবা তার মেয়ের এই বাল্যবিবাহের আনুষ্ঠানিকতা চকরিয়ার ফাঁসিয়াখালীর এ টি এন ক্লাবে শেষ করতে যাচ্ছে বলে স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে।
ঘটনার খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ফাঁসিয়াখালী ইউনিয়নের ৬ নং ওয়ার্ড হায়দারনাশী এলাকার বাসিন্দা বিমল শীলের বড় মেয়ের সাথে পার্শ্ববর্তী চকরিয়া উপজেলার এক ছেলের সাথে আজ বিবাহের দিন ধার্য্য ছিলো। কিন্তু এই বিয়েতে বিমলের মেয়ে রাজি না হয়ে বিয়ের ভয়ে সে বাড়ি থেকে পালিয়ে যায়। এতে বিমল শীল তার পালিয়ে যাওয়া বড় মেয়ের স্থলে তার আরেক মেয়ে হায়দারনাশী উচ্চ বিদ্যালয়ে ৭ম শ্রেণিতে পড়ুয়া ১৩ বছরের কিশোরী শিথা শীলকে জোরপূর্বক বাল্যবিবাহ দিচ্ছেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে লামা ফাঁসিয়াখালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ জাকের হোসেন মজুমদার বলেন, এসব বিষয় নিয়ে কেউ আমাকে আগে জানান নি, এর পরেও এখন বিষয়টির খোঁজ খবর নেওয়া হচ্ছে।
লামা ফাঁসিয়াখালীতে বড়বোন পালিয়ে যাওয়ায় ছোটবোনের বাল্যবিয়ে!
পড়া যাবে: [rt_reading_time] মিনিটে
আমরা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।