সংবাদ বিজ্ঞপ্তি:
আবুল কালাম আজাদ একাধারে আইনজীবী, সাংস্কৃতিক কর্মী, সমাজসেবক, প্রশাসক, ভালো লনটেনিস খেলোয়াড়, ভালো বক্তা, ভালো আবৃক্তিকার। তিনি কবি খ্যাতি না পেলেও সবকিছুকেই অতিক্রম করেছেন তিনি একজন অগ্রসর কবি। বয়োজ্যেষ্ঠ আবুল কালাম আজাদ নিজে একজন নিভৃতচারী কবি। তিনি লিখে যাচ্ছেন অনেকটা নীরবেই। ইতোমধ্যে তাঁর একটি কাব্য গ্রন্থ বের হয়েছে এবং তা পাঠকের কাছে সমাদৃতও হয়েছে। তিনি এ বয়সে যেভাবে সমাজের বিভিন্ন অসংগতি নিয়ে লিখছেন তা এককথায় অনন্য।
কক্সবাজার সাহিত্য একাডেমীর ৪৬৫তম পাক্ষিক সাহিত্য সভায় বক্তাগণ এসব কথা বলেন। একাডেমীর ৪৬৫তম পাক্ষিক সাহিত্য সভা ২৫ জানুয়ারি ২০২০ শনিবার কক্সবাজার সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সভাকক্ষ অনুষ্ঠিত হয়।
কক্সবাজার সাহিত্য একাডেমীর ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও কক্সবাজার সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ছড়াকার মো. নাছির উদ্দিনের সভাপতিতে অনুষ্ঠিত আলোচনার শুরুতে কবি-এডভোকেট আবুল কালাম আজাদ নির্ধারিত কবিতা পাঠ করেন।
বক্তাগণ বলেন, কবি আবুল কালাম আজাদ বাকী জীবনে আরো লিখে যাবেন যা ভবিষ্যত প্রজন্মকে চলার পথ দেখাবে। এডভোকেট আবুল কালাম আজাদকে দেখে ভবিষ্যত প্রজন্ম এগিয়ে যাবে, আবুল কালাম আজাদ হবে এপ্রজন্ম হবে অনুপ্রাণিত।
একাডেমীর সাধারণ সম্পাদক কবি রুহুল কাদের বাবুলের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে কবি আবুল কালাম আজাদের স্বরচিত কবিতার উপর আলোচনা করেন যথাক্রমে একাডেমীর স্থায়ী পরিষদের চেয়ারম্যান কবি এডভোকেট সুলতান আহমেদ, একাডেমীর স্থায়ী পরিষদের সদস্য লেখক ও গবেষক নুরুল আজিজ চৌধুরী, একাডেমীর জীবন সদস্য সিনিয়র আইনজীবী শামসুল আলম কুতুবী, একাডেমীর স্থায়ী পরিষদের সদস্য কবি-অধ্যাপক দিলওয়ার চৌধুরী, একাডেমীর নির্বাহী পরিষদের সদস্য ও কক্সবাজার সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সিনিয়র শিক্ষক ও গল্পকার সোহেল ইকবাল, কবি গুলশান আরা ও উত্তর নুনিয়াছড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক কবি জোসনা ইকবাল।
পরে স্বরচিত ও কবি আবুল কালাম আজাদের কবিতা আবৃতি ও পাঠ করেন যথাক্রমে- কবি কল্লোল দে চৌধুরী, কবি দিলওয়ার চৌধুরী, কবি গুলশান আরা, কবি জোসনা ইকবাল, কবি কানিজ ফাতেমা ও সাবেক পিটি আই সুপার মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন।
আলোচনার শুরুতে কবি-এডভোকেট আবুল কালাম আজাদ নিজের কবিতা পাঠ করে শোনান।