বুধবার (১৩ নভেম্বর) সুগন্ধা পয়েন্টে জেলা প্রশাসনের উচ্ছেদ অভিযানকে কেন্দ্র করে কয়েকটি স্থানীয় পত্রিকা ও অনলাইন পোর্টালে বিভ্রান্তিকর সংবাদ প্রচার করা হয়েছে। তাতে সত্য ঘটনা অাড়াল করা হয়েছে। মূলতঃ আমরা বৈধ ব্যবসায়ী। বিদ্যুৎ বিল, পৌরকর, ট্রেড লাইসেন্স, আয়করসহ সকল ধরনের ডকুমেন্টস আপটুডেট আছে।

সদর সহকারী কমিশনার (ভূমি) শাহরিয়ার মুক্তার নিজেই সরেজমিন ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলেন। ৫৯ টি দোকানের বৈধ কাগজপত্র দেখে অবৈধ দোকানগুলো উচ্ছেদ করেন।
এস.আলম গ্রুপের প্লট বাতিল হওয়ার আগে থেকেই অামরা চুক্তিপত্র মূলে বৈধভাবে ব্যবসা করে আসছি। প্লট বাতিল হওয়ার পর আমরা নিজেদের অধিকার, জীবন জীবিকা ও ব্যবসার বৈধতার নিরিখে আদালতের মরণাপন্ন হই। রীটের আলোকে আমাদের জমাকৃত রাজস্ব ও স্থাপনার ৩ গুন প্রদানের আদেশসহ ৫টি শর্ত দেয় মহামান্য হাইকোর্ট। সেই হিসাবে আমরা বৈধ ব্যবসায়ী। সরকারের সমস্ত নিয়ম নীতি মেনেই আমরা ব্যবসা-বাণিজ্য করে আসছি।
বুধবার (১৩ নভেম্বর) জেলা প্রশাসনের উচ্ছেদ অভিযানে শুটকি, রেস্টুরেন্ট, ফিসফ্রাই ও অন্যান্য ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি আব্দুর রহমান একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা হিসেবে প্রশাসনকে সর্বোচ্চ সহযোগিতা করেন। কিন্তু একটি পত্রিকার সংবাদের হেডলাইনে ‘উচ্ছেদ অভিযানে দখলবাজ রহমানের কাজ কি’ শিরোনাম করা হয়েছে, তা মান হানিকর।
এ রকম সংবাদ করার আগে সঠিক তথ্য নেয়ার জন্য সংবাদকর্মীদের প্রতি আহবান জানাচ্ছি। সেই সাথে প্রশাসনসহ কাউকে বিভ্রান্ত না হওয়ার অনুরোধ করছি।

প্রতিবাদকারী-
আবদুর রহমান
সভাপতি
হাজি জসিম উদ্দিন
সাধারণ সম্পাদক
শুটকি, রেস্টুরেন্ট, ফিসফ্রাই ও অন্যান্য ব্যবসায়ী সমিতি
সুগন্ধা, কক্সবাজার।