গত ২৮ অক্টোবর দৈনিক কক্সবাজার, দৈনিক হিমছড়ি ও বাঁকখালীসহ বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশিত “চকরিয়ায় সাংবাদিক পরিবারের জমি দখলের অপচেষ্টা” শীর্ষক সংবাদটি আমার দৃষ্টিগোচর হয়েছে। সংবাদে বিভ্রান্তিকর তথ্য ছাপানো হয়েছে। আসল কথা হল, কাকারা মৌজার বিএস ৩৪১ ও ২৬৫ নং খতিয়ানের বিএস দাগ নং ৪৫০, ৩০৪, ৩০৫, ৩৫৯, ৩৪৯, ৩৩৯, ও ৩৫০ দাগাদির অধীনে সৃজিত নামজারী জমাভাগ ১৯১৯ ও ২৯৯৮ নং খতিয়ানের ৪৯ শতক জমির মালিক মরহুম হাজী ফেরদৌস আহমদের কন্যা মরিয়ম খাতুন, আমেনা কাজল, ছেলে জমির উদ্দিন ও তার স্ত্রী অনামিকা হক মুন্না। তাহারা গত ৫-৮-২০১৯ ইং তারিখের ২৮৬৩ নং রেজিঃমূলে উক্ত জমি চকরিয়া পৌরসভার ২নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা মৃত আহমদ হোছনের ছেলে রফিকুল ইসলাম, আনোয়ার হোছন সিকদারের ছেলে রফিকুল হক ও মোক্তার আহমদের ছেলে মো. ইব্রাহীমকে আমমোক্তারনামা প্রদান করে নিঃস্বত্ববান হয়ে যান। দাতাগন পাশাপাশি দখল ও হস্তান্তর করেন। কিন্তু উল্লেখিত জমির উপর লোলুপ দৃষ্টি পড়ে ফেরদাউস আহমদের ছেলে বেলাল উদ্দিনের। তিনি বোনদের সম্পদ আত্মসাৎ করার কুমানসে আমাদের আমোক্তারনামা মূলে মালিকানা জমি থেকে উচ্ছেদের পাঁয়তারা চালাচ্ছে। মূলত আমাদের হয়রানীর উদ্দেশ্যে তিনি এসব কর্মকান্ড চালিয়ে যাচ্ছেন। তিনি আমাদের দখলীয় জমি থেকে উচ্ছেদ করতে আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ তুলছেন।

জমির মালিক রফিকুল ইসলাম দাবী করে বলেন, আমরা ফেরদাউস আহমদের ওয়ারিশ ও তাদের নিজনামে ক্রয়কৃত জমি রেজিঃ দলিলমূলে ক্রয় করেছি। বেলালের বোন ও অপর ভাইদের জমিতে তার কোন দাবী থাকতে পারেনা। তিনি শুধু আমাদের হয়রাণীর উদ্দেশ্যে সাংবাদিক ভাইদের মিথ্যা তথ্য দিয়ে আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা প্রপাগান্ডা ছড়াচ্ছে। আমি এর তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি। এ ব্যাপারে কাগজপত্র পর্যালোচনা করলে বিস্তারিত জানা যাবে। আমি এ ব্যাপারে স্থানীয় প্রশাসনকে বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য আহবান জানাচ্ছি।

প্রতিবাদকারী

রফিকুল ইসলাম

পিতা মৃত হাজি আহমদ হোছন

সাং-হালকাকারা, ২ নং ওয়ার্ড,

চকরিয়া পৌরসভা,কক্সবাজার।