নিজস্ব প্রতিবেদক:
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আমিন আল পারভেজ বলেছেন, ‘বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ। আবহমানকাল থেকে এ দেশে সব ধর্মের অনুসারীরা পারস্পরিক সম্প্রীতি ও সৌহার্দ্য বজায় রেখে নিজ নিজ ধর্ম স্বাধীনভাবে পালন করে আসছে। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি তাই আমাদের সুমহান ঐতিহ্য। সম্মিলিত প্রচেষ্টায় এই ঐতিহ্য অব্যাহত রেখে জাতীয় অগ্রগতি ও সমৃদ্ধি অর্জনে তা কাজে লাগাতে হবে। জেলাজুড়ে কালী পূজা সার্বজনীন উৎসবে রূপ নিয়েছে। তাই দীপাবলির আলোয় বিনাশ হবে অশুভ শক্তি।
রবিবার (২৭ অক্টোবর) কক্সবাজার কেন্দ্রীয় মহাশশ্মান কালী পূজা উদযাপন পরিষদ আয়োজিত আলোচনা সভায় শুভেচ্ছা বক্তব্যকালে তিনি উপরোক্ত কথা বলেন। জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি এড. রনজিত দাশের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত সভায় উপস্থিত ছিলেন জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক বাবুল শর্মা ও সহ-সভাপতি রতন দাশ, সদর পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি ও কেন্দ্রীয় মহাশশ্মান কার্যকরী পরিষদের সাধারণ সম্পাদক দীপক দাশ, শহর পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি বেন্টু দাশ, কক্সবাজার কেন্দ্রীয় মহা শশ্মান কার্যকরী পরিষদের সভাপতি নাজির স্বপন পাল, জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের যুগ্ন সম্পাদক ও শশ্মান কার্যকরী পরিষদের কার্যকরি সভাপতি দীপক শর্মা দীপু, জেলা জন্মষ্টমী উদযাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক বিশ্বজিত পাল বিশু, জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের স্বপন দাশ, সদস্য বলরাম দাশ অনুপম, কেন্দ্রীয় মহাশশ্মান পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি মিঠুন কান্তি দে, সাধারণ সম্পাদক প্রদীপ চক্রবর্তী ও অর্থ সম্পাদক রুকুমার দাশ।
কালী পূজা (দীপাবলি) উপলক্ষে অনুষ্ঠিত হয় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। বিকাল থেকে কালী বাড়ি ও কক্সবাজার কেন্দ্রীয় মহা শশ্মান প্রাঙ্গণ পূজার্থীদের ভীড় বাড়তে থাকে। সন্ধ্যা নামার সাথে শহরময় দীপাবলীর আলোয় আলোকিত হয়ে যায়।