নিজস্ব প্রতিবেদক
টেকনাফে বিভিন্ন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নাম ঠিকানাসহ নানা রকম জাল-জালিয়াতির আশ্রয় নিয়ে নিয়োগ পাওয়া শিক্ষকদের অনতিবিলম্বে বাতিল করতে হবে। একই সঙ্গে প্রতারণামূলক কর্মকান্ডের মাধ্যমে মানুষ তৈরীর কারখানা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নিয়োগ পাওয়া (ভুয়া শিক্ষকদের) আইনের আওতায় আনতে হবে।
সোমবার (২১ অক্টোবর) বিকেলে কক্সবাজার আদালত প্রাঙ্গনে আয়োজিত মানববন্ধন থেকে এ দাবি জানান শিক্ষক সমাজ।
টেকনাফ উপজেলা সচেতন নাগরিক ফোরামের ব্যানারে আয়োজিত এই কর্মসূচীতে সভাপতিত্ব করেন, নাগরিক ফোরামের সভাপতি সাদেকুল আমিন। এতে বক্তব্য রাখেন, এড. মনিরুল ইসলাম, এড. নুরুল হোছাইন নাহিদ, এড. রশিদুল আলম, শিক্ষক মফিজুল ইসলাম, মো: উল্লাহ, আবদুল হক, আবদুল্লাহ আল নোমান, আমান উল্লাহ আমান প্রমুখ। মানববন্ধনে বিভিন্ন শ্রেণি পেশার ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
বক্তারা- টেকনাফের স্থানীয়দের মেধা ও যোগ্যতার ভিক্তিতে চাকরী নিশ্চিত করার আহবান জানান। এবং বহিরাগতদের যারা টাকার বিনিময়ে জাতীয়তা সনদ ও কাগজপত্র তৈরী করে এ সুযোগ দিছে তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেয়ার দাবী জানান তারা।
উল্লেখ্য, এর আগে ঠিকানা জালিয়াতি করে উত্তীর্ণদের বিরুদ্ধে তদন্ত ও লিখিত পরীক্ষা বাতিলের দাবীতে জেলা প্রশাসক বরাবর স্বারক লিপি প্রদান করা হয়।
জালিয়াতি করে নিয়োগ পাওয়া প্রাথমিক শিক্ষকদের বাতিল করতে হবে
পড়া যাবে: [rt_reading_time] মিনিটে
আমরা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।