কক্সবাজার জেলার স্থানীয় ও জাতীয় কয়েকটি বাণিজ্যিক মিডিয়াই প্রকাশিত, দৃশ্যমান আয় নেই,,তবুও কোটিপতি,,বানাচ্ছেন ডুপ্লেক্স বাড়ি,, শিরোনামে আমার দৃষ্ট্রিগোচর হয়েছে। আমার বিশ্বাস জাতির বিবেক সাংবাদিক ভাইদের ভুল তথ্য দিয়ে আমার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ কিছু লোক আমার বিরুদ্ধে প্রোপাগান্ডা ছড়াচ্ছে। তার ধারাবাহিকতায় ২০১৩ সালে তৎকালীন টেকনাফ বাহারছড়া ইউনিয়ন পরিষদ উদ্দেশ্য মুলক ভাবে তাদের মনগড়া মাদকের একটি তালিকায় আমার নামটি ঢুকিয়ে দিয়ে আমাকে রাজনৈতিক ভাবে গায়েল করার চেষ্টা করে। অথচ তৎকালীন সময়ে আমাদের ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য ছিল আমাদের রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ,,যা এলাকার সবাই জানে। তার সাথে রাজনীতি বিরোধের পাশাপাশি বেশ কয়েকটি মামলার বিরোধও ছিল। তার সুবাধে উক্ত ইউপি সদস্য আমাকে বিভিন্ন ভাবে গায়েল করতে ইউনিয়ন পরিষদের তথাকথিত মাদকের তালিকায় আমার নামটি ঢুকিয়ে দেয়, যা একটি হাস্যকর বিষয়। প্রকৃত ঘটনা এই যে আমি আমার জীবনে কোনো দিন ইয়াবা ব্যবসা করেনি বা ইয়াবা ব্যবসায় সহযোগীতা করেনি। সাংবাদিক ও দেশের বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা সুষ্ট তদন্ত করলে ইনশাল্লাহ সত্য ঘটনা বেরিয়ে আসবে। বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের একজন ইউনিয়ন পর্যায়ের নেতা হিসেবে সব সময় চেষ্টা করি জননেত্রী শেখ হাসিনা কতৃক ঘোষিত মাদকের বিরুদ্ধে কোনো আপোষ নেই এই নীতি মেনে চলতে।
আমরা দালান বাড়ি বানাচ্ছি আমার বাবা ও টেকনাফ বাহারছড়া ইউনিয়ন পরিষদের ২ নং ওয়ার্ডের সাবেক চার চারবার নির্বাচিত মেম্বার মোঃ ইসলামের পৈতৃক জমি বিক্রি করে। যার ক্রেতা ও দাতা ৫০৩ দলিল নাম্বারে লিপিবদ্ধ আছে। কোনো দায়িত্ববান ব্যক্তি চাইলে তা আমরা দিতে পারি। অন্যদিকে কক্সবাজার রেললাইনে ভূমি অধিগ্রহনে আমাদের কিছু ক্রয়কৃত জায়গা পড়েছে যা থেকে আমরা সরকারী ভাবে একটা ক্ষতিপূরণ পেয়েছি। আর দীর্ঘ এক যুগেরও বেশি সময় ধরে আমার দুই ভাই মধ্য প্রাচ্যের সংযুক্ত আরব আমিরাতে থাকে। সেখানে একজন নিজস্ব দোকান করে আরেকজন বিমানবন্দরে চাকরি করে। মুলত তাদের পাঠানো টাকায়ও আমাদের বাড়িটি নির্মিত হচ্ছে। যা আমাদের এলাকার সবাই জানে। অন্যদিকে আমি আগামী ইউপি নির্বাচনে টেকনাফ বাহারছড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী হিসেবে এখন থেকে প্রচারণা ও সামাজিক কর্মকান্ড চালিয়ে যাচ্ছি। কিন্তু আমার রাজনৈতিক কিছু পক্ষ ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রাণালয়ের তালিকাভূক্ত ইয়াবা কারবারীরা প্রতিহিংসায় মেতে উঠে আমার বিরুদ্ধে অপ্রচারে নেমেছে। আমার একটাই অপরাধ আমি তাদের ইয়াবা ও জঙ্গি কার্যক্রমকে বিভিন্ন ভাবে বাধা দিতাম এবং প্রশাসনকে সহযোগিতা করতাম। আমার বিরুদ্ধে ভূমি দস্যুতা, ও মারামারির আনীত অভিযোগ সম্পুর্ণ ভিক্তিহীন।প্রতিপক্ষ কিছু ব্যক্তি যড়যন্ত্র মুলক ভাবে বিভিন্ন সাজানো ঘটনায় আমার বিরুদ্ধে বেশ কয়েকটি মিথ্যা মামলা দায়ের করে। যাতে আমি রাজনীতির মাঠ থেকে ছিটকে পড়ি। কিন্তু আমি জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর আর্দশের একজন কর্মী হিসেবে আওয়ামী রাজনীতি ও স্থানীয় ইয়াবা গডফাদার এবং জঙ্গীদের মাঠ ছেড়ে দিয়ে পালিয়ে যাবনা। তাদের অপরাধ মুলক কর্মকান্ডের জন্য স্থানীয় ভাবে প্রতিবাদ ও প্রশাসনকে সহযোগিতা করে যাব ইনশাল্লাহ। আমি কোনো বেকার যুবক নই। সাগরে আমাদের মাছ ধরার ফিশিং ট্রলার রয়েছে। পাহাড়ের জমিতে বিভিন্ন ফলফলাদীর বাগান রয়েছে। কয়েকটি স্বনামধন্য জমি কোম্পানীর সাথে আমার চুক্তিবদ্ধ জমি ব্যবসা রয়েছে। হোটেল দি কক্স টুডের একটি প্রতিষ্ঠানেও আমি কর্মরত আছি। সব কিছু মিলিয়ে আমার সফলতা ও জনপ্রিয়তায় হিংসাত্নক হয়ে আমার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষরা আমাকে বিভিন্ন ভাবে ঘায়েল করতে ও সম্মানহানী করতে সাংবাদিক ভাইদের পুঁজি করে অপ্রচারে নেমেছে। তাই আমি উক্ত সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
প্রতিবাদকারী
আমজাদ হোসেন খোকন
সাধারণ সম্পাদক, আওয়ামী যুবলীগ, বাহারছড়া ইউনিয়ন শাখা টেকনাফ।