সংবাদদাতা:
কোন ধরণে অভিযোগ ছাড়াই একটি ষড়যন্ত্রমূলক মামলায় আসামী করা হয়েছে কক্সবাজার সদরের ঝিলংজা জানার ঘোনা (সরকারী কলেজ গেইট) এলাকার নাজিম উদ্দিন ও ব্যাংকার হেলাল নামের দুই নিরীহ ব্যক্তিকে। গত ২৩ জানুয়ারী সংঘটিত ঘটনায় সদর মডেল থানায় (মামলা নং-৯৪) দায়েরকৃত মামলায় তাকে দুই নাম্বার আসামি হিসাবে দেখানো হয়েছে। নাজিম উদ্দিন ওই এলাকার মৃত মোক্তার আহমদের ছেলে। তিনি পেশায় একজন ঠিকাদার। মামলার বাদি চান্দের পাড়ার মোঃ ইসমাঈলের স্ত্রী সেলিনা মমতাজ।
স্থানীয়রা জানিয়েছে, ঘটনার সাথে নাজিম উদ্দিনের কোন ধরণের সংশ্লিষ্টতা ছিলনা। কারা ঘটনায় জড়িত তা সবাই প্রত্যক্ষ করেছে। তাকে মিথ্যাভাবে মামলায় জড়ানো দুঃখজনক। জানার ঘোনা এলাকার এক ব্যবসায়ী জানিয়েছে, মূল ঘটনা আড়ালে রেখে মূলহোতাদের বাঁচাতে চাচ্ছে একটি ষড়যন্ত্রকারীপক্ষ। ওই ঘটনার সাথে এলাকার চিহ্নিত স্বার্থান্বেষী মহল জড়িত রয়েছে বলে জানা যায়। হয়রানির শিকার নাজিম উদ্দীন ও হেলাল বলেন, আমরা বিভিন্ন সামাজসেবক, ব্যবসায়ী এবং চাকুরীজীবী। আমাদের জীবন চলা খুবই সহজসরল। যা এলাকাবাসীর কাছে স্পষ্ট। জীবনে আমাদের দ্বারা কারো ক্ষতি হয়েছে এমন নজির নেই বরং যে কোন মানুষের সমস্যার খবর শুনলে সাধ্যমতো সাহায্যে এগিয়ে যাই।
তারা আরো বলেন, একটি পারিবারিক ঘটনাকে কেন্দ্র করে জনৈক শেফাউল আজিজ কক্সবাজার সদর মডেল থানায় গত ২৪ জানুয়ারী মামলা করে আমাদের জড়িয়ে হয়রানি করার পায়তারা চালাচ্ছে। ওই ঘটনার কারণ কি, কারা ঘটনাটি সংঘঠিত করেছে তা এলাকাবাসী প্রত্যক্ষ। আমাদেরকে মামলায় আসামী করে শাক দিয়ে মাছ ঢাকার অপচেষ্টা মাত্র। মামলার বাদী সেলিনা মমতাজ কর্তৃক আমাদেরকে জড়িয়ে যে মামলা দায়ের করা হয়েছে তাতে এলাকার সচেতন জনসাধারণের দৃষ্টিগোচর করেছে। তাই উক্ত মামলা থেকে আমরা রেহাই পেতে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করছি এবং আমরা শেফাউল আজিজকে যারা হত্যার প্রচেষ্টা চালিয়েছে আমরা তাদেরকে আইনের আওতায় আনার জন্য স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীসহ ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।
ষড়যন্ত্রমূলক মামলায় ঠিকাদার নাজিম ও ব্যাংকার হেলাল আসামী,ক্ষুব্দ এলাকাবাসী
পড়া যাবে: [rt_reading_time] মিনিটে
