মুহাম্মদ আবু সিদ্দিক ওসমানী :

কুতুবদিয়ায়ার ধুরুং বাজারে নাশকতার অভিযোগে পুলিশের দায়েরকৃত মামলায় কক্সবাজার জেলা বিএনপি’র সিনিয়র সহ সভাপতি ও কুতুবদিয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এ.টি.এম. নুরুল বশর চৌধুরী, কুতুবদিয়া উপজেলা বিএনপি’র সভাপতি ও কৈয়ারবিলের ইউ পি চেয়ারম্যান জালাল আহামদ চৌধুরী, কুতুবদিয়া উপজেলা বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদকের নাম মোবারক হোসাইন সহ কুতুবদিয়া বিএনপি’র ১৪ জন নেতা কারাগার থেকে জামিনে মুক্তি লাভ করেছেন। ১৭ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় জেলা কারাগার থেকে তাঁরা মুক্তি লাভ করেন বলে নুরুল বশর চৌধুরীর আইনজীবী এডভোকেট মোহাম্মদ আজম নিশ্চিত করেছেন। গত ৬ জানুয়ারি কক্সবাজারের চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট তৌফিক আজিজের আদালতে ইতিপূর্বে হাইকোর্টের প্রদত্ত আগাম জামিনের মেয়াদ শেষে নেতৃবৃন্দ পূণ:জামিন আবেদন করলে আদালত জামিন নামন্ঞ্জুর করে তাদেরকে জেলা হাজতে প্রেরন করেছিলেন। পরে হাইকোর্ট এসব বিএনপি নেতৃবৃন্দকে এক বছরের জন্য জামিন প্রদান করেন। হাইকোর্টের সে জামিন আদেশ কক্সবাজারে আদালতে আসলে আদালত তাদের নামে মুক্তিনামা ইস্যু করেন। ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইনে কুতুবদিয়া থানায় পুলিশের বিগত সালের ১৬ অক্টোবরের ঘটনার বিষয়ে দায়েরকৃত জি.আর ১৩৪/২০১৮ (কুতুবদিয়া) নম্বর মামলায় উল্লেখিত ৩ জন সিনিয়র বিএনপি নেতাসহ ১৪ জন নেতা হাইকোর্ট থেকে আগাম জামিন নিয়েছিলেন। কারাগার থেকে মুক্তিপ্রাপ্ত অন্যান্য নেতৃবৃন্দরা হলেন-বড়ঘোপ ইউনিয়ন বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক জিয়াবুল আলম, কুতুবদিয়া উপজেলা ছাত্রদলের সভাপতি মোশাররফ হোসেন বাপ্পা, সাবেক সভাপতি রেজাউল করিম রাজু, কামরুল ইসলাম, মোঃ রুমেল, নাজিম উদ্দিন, মাওলানা নুরুল আমিন সহ ১৪ জন।