এম রমজান আলী, মহেশখালী:
সরকারীভাবে ৭ অক্টোবর থেকে ২৮ অক্টোবর পযর্ন্ত ফিশিং বন্ধ থাকলেও তা অমান্য করে জালের ফাঁদ বসিয়ে ঝাটকা নিধনের সংবাদ পেয়ে মহেশখালী উপজেলা প্রশাসন ও মৎস্য অধিদপ্তরের পৃথক অভিযানে ছোট মহেশখালী ইউনিয়নের মুদিরছড়া-জালিয়াপাড়া থেকে ৮টি বিহিন্দি জাল ও গোরকঘাটাস্থ ছোট রাখাইন পাড়া থেকে ১২শ’ মিটার কারেন্ট জাল এবং ৩মন ঝাটকা উদ্ধার করেছে।
এসময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) জামিরুল ইসলাম, মহেশখালী উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কমকর্তা মো. রেজাউল ইসলাম, মৎস্য সম্প্রসারন কমকর্তা তাজিরুল ইসলাম, এসআই ফরিদুল আলম, মৎস্য সহকারী অফিসার রবি চাকমা, পুলিশ কনষ্টেবল হেলাল ও মহিউদ্দিন, মৎস্য অফিস সহকারী শাহাব উদ্দিন, মৎস্যজীবিলীগ নেতা আব্দুল মোনাফ, সহযোগীতায় ছিলেন সিনিয়র সাংবাদিক এম রমজান আলী, সাংবাদিক ছৈয়দ মোস্তফা আলী (বিড়িআর)। উদ্ধারকৃত কারেন্ট জাল ও বিহিন্দি জাল গুলি উপজেলা নির্বাহী অফিসার সহ মৎস্য অফিসের কমকর্তা-কমচারী ও গণমাধ্যম কর্মীদের উপস্থিতিতে উপজেলা চত্বরে পুড়ানো হয়েছে এবং ঝাটকা গুলি এতিমখানায় ও অসহায়দের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে।
পাওয়া তথ্যমতে, সরকারীভাবে ফিশিং বন্ধের ঘোষনা দেওয়ার পরে ও তা অমান্য করে মুদিরছড়া ও জালিয়াপাড়া এলাকার শাহজাহান, হেলাল, আব্দু শুক্কুর, রমযান, জাফর, খুলু মিয়া, আবুল হোছন, আক্কল আলী, নুরুদ্দীন, মহিউদ্দিন, মানিক, কালু মিয়ার পুত্র, ফিরোজ মিয়ার পুত্র, লাল মিয়ার পুত্র সহ আরো অনেকে বিহিন্দি জালের ফাঁদ আঠকিয়ে ঝাটকা নিধন করেছিল। এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) জামিরুল ইসলাম জানান, অপরাধ যেই হোক কাউকে ছাড় দেওয়া হবেনা শিঘ্রিই গ্রেপ্তার করা হবে।