মোহাম্মদ শফিক:
নাম শামসুল আলম সওদাগর। বসয়স ৫৫। বয়সের ভার ও পঙ্গুত্বের কারণে নুয়ে পড়েছেন অনেকটা। তবুও হাল ছাড়ছে না , ছাড়বেনও না কখনো। এখনও তার প্রবল ইচ্ছা শক্তির কাছে আমৃত্যু পর্যন্ত সৃষ্টিশীল কাজ করে যাবেন সমাজে। তা সাফ জানিয়েছেন এই সৃষ্টিশিল মানুষটি। জীবনের সোনালী সময়ের সবকুটু সময় কাটিয়েছেন সৃষ্টিশিল কাজে। থ্যাইংখালী ৪ নং ওয়ার্ড গৌজঘোণা পূর্ব পন্ডিত পাড়ার মৃত জমির উদ্দিনের ছেলে।
যিনি থ্যাইংখালী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠতা ও সভাপতি। এবং নুরানী মাদ্রাসার এতিমখানা ও এফজেখানা দাতা ও প্রতিষ্ঠিতা সদস্য। এছাড়া বর্তমান কমিটির শিক্ষানুরাগী সদস্য। যিনি ১৯৯২ইংরেজী থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত টানা ২৫ বছর ধরে পালংখালী ইউনিয়ন আওমী লীগের সাধারণ সম্পাদক এর দায়িত্ব পালন করেন। যিনি আজ ৪বছর ৭ মাস ধরে পঙ্গুত্বের জীবন পার করছে। এর মধ্যে বিভিন্ন নির্বাচন হলেও তৃণমূল নেতাকর্মীদের ভোটে স্বপদে বহাল থাকে।
উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি আদীল উদ্দিন চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক হামিদুল হক চৌধুরী এবং বর্তমান সভাপতি আমিদুলক চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরীসহ এদের মধ্যে হামিদুলক চৌধুরী ও জাহাঙ্গীর ববির চৌধুরী খোঁজ-কবর নিয়ে সহযোগিতা করলেও তা অপ্রতুল। তবে এমপি বদি কিছু নগত টাকা পয়সা দিয়েছিল। তবে বর্তমানে তার কোন খোঁজ-খবর নেয়নি।