দুর্নীতির দায়ে খাগড়াছড়ি জেলার পানছড়ি উপজেলার সাবেক উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মামুনুর রশিদকে জ্ঞাত আয় বর্হিভূত অবৈধ সম্পদ অর্জনের দায়ে দূর্নীতি দমন কমিশনের দায়েরকরা মামলায় ৮ বছর কারাদণ্ড, ৩৮ লাখ ৬৮ হাজার ৪৮৮ টাকার সম্পত্তি রাষ্ট্রের অনূকুলে বাজেয়াপ্ত করার নির্দেশ ও ২০ হাজার টাকা অর্থদন্ড, অনাদায়ে আরো দেড় বছর কারাদণ্ড ভোগের রায় দেয়া হয়েছে। ২০০৪ সালের দূর্নীতি দমন আইনের ২৬(২) ধারায় ৩ বছর কারাদণ্ড ও ১০ হাজার টাকা জরিমানা এবং ২৭(১) ধারায় ৫ বছর কারাদণ্ড ও ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। রায়ে দুটি ধারায় প্রদত্ত সাজা পৃথক পৃথক ভাবে ভোগ করার কথা উল্লেখ করা হয়েছে। ঢাকার বিভাগীয় স্পেশাল জজ মিজানুর রহমান খান তাঁর এজলাসে ১৮ অক্টোবর বৃহস্পতিবার এরায় প্রদান করেন। রায় প্রদানকালে সাবেক ইউএনও মামুনুর রশিদ অনুপস্থিত থাকায় তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারী পরোয়ানা জারী করা হয়েছে। ২০০৮ সালের ৩ মার্চ দূদক মামুনুর রশিদকে তার ও তার পরিবারের সম্পদের হিসাব দেয়ার জন্য নোটিশ দিলে তিনি ৪১ লক্ষ ৫৭ হাজার ৬১৩ টাকার সম্পদের হিসাব দেন। কিন্তু দূদক অনুসন্ধান করে তার ১১ কোটি ৩ লাখ ৯০ হাজার টাকার সম্পদের সন্ধান পায়। পরে ২০০৯ সালের ১৫ এপ্রিল দূদকের সহকারী পরিচালক হেলাল উদ্দিন সরকার বাদী হয়ে ঢাকার রমনা উল্লেখিত আইনে মামলাটি দায়ের করেন। দূদক মামুনুর রশিদের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগ পত্র দাখিল করার পর তাকে সরকারীpri চাকুরী থেকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়।
দুর্নীতির দায়ে সাবেক ইউএনও মামুনুর রশিদের ৮ বছরের কারাদণ্ড
পড়া যাবে: [rt_reading_time] মিনিটে
