আবদুল মজিদ, চকরিয়া:
সামুদ্রিকসহ সকল প্রকার জলাশয়ে জাতীয় ইলিশসহ সকল প্রকার মাছে প্রজজনের ভরা মৌসুম শুরু হয়েছে। সরকারীভাবে চলতি ৭অক্টোবর থেকে ২৮ অক্টোবর পর্যন্ত ২২দিন পর্যন্ত সময়কে ইলিশসহ সকল প্রকার মাছ আহরণ নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

চকরিয়ার সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোঃ সাইফুর রহমান বলেন, জাতীয় ইলিশ মাছ আহরণ নিষিদ্ধের সময়ের জন্য দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয় থেকে কক্সবাজার জেলার জেলার জন্য ২০০ মে: টন চাল বরাদ্ধ দেওয়া হয়েছে। তন্মধ্যে চকরিয়ার ৮৩৭ জেলে পরিবারের জন্য বরাদ্ধ পেয়েছেন ১৬.৭৪০ মে:টন চাল। ফলে প্রতিবার ২০ কেজি করে চাল পাচ্ছেন। তিনি এটি খুবই নূন্যতম বলে মনে করেন।

মৎস্য কর্মকর্তা বলেন, চলমান মাছ আহরণ নিষিদ্ধ সময়ে বদরখালী-মহেশখালী চ্যানেলে অভিযান চালিয়ে ১০০০ মিটার পরিমানে ৪টি বিহিঙ্গী জাল জব্দ করা হয়েছে এবং ফিশিরীতে মজুদ রাখা ১০ কেজি পরিমানে ইলিশ মাছ জব্দ করে স্থানীয় গাউছিয়া মজিদিয়া এতিমখানা দিয়ে দেওয়া হয়েছে।

নিষেধাজ্ঞা অমান্য মাছ আহরণ করা হলে নিয়মানুযায়ী জেল দন্ড, অর্থ দন্ড অথবা উভয়দন্ডে দন্ডিত করা হবে।

চকরিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নূরুদ্দিন মুহাম্মদ শিবলী নোমান বলেন, নিষিদ্ধকালীন সময়ে কোন জেলে সাগরে মাছ ধরলে কিংবা জাল ও মাছসহ হাতে-নাতে পাওয়া গেলে ভ্রাম্যমান আদালতের মাধ্যমে যথাযথ আইন প্রয়োগ করা হবে।