গত ৬ই অক্টোবর, ২০১৮ আপনার পত্রিকায় ‘পেকুয়ায় উচ্চশিক্ষার ঋণের নামে অর্থ হাতিয়ে নিলেন ব্র্যাক কর্মকর্তা’ শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদটি আমাদের গোচরে এসেছে। সংবাদে বলা হয়েছে, পেকুয়া সিকদার পাড়ার মনছফা বেগম তার ছেলের উচ্চ শিক্ষার জন্য ৫ লাখ টাকা ঋণের আবেদন করেন। এই ঋণ দেওয়ার আশ্বাসে তাঁর কাছ থেকে ব্র্যাকের পেকুয়া শাখার কর্মকর্তা আবদুল মোনাফ ৭০ হাজার টাকা ও দুটি খালি ব্যাংক চেক আদায় করেন।

কিন্তু এই অভিযোগগুলো বানোয়াট ও ভিত্তিহীন। উচ্চশিক্ষার জন্য ব্র্যাক থেকে কোন ঋণ দেওয়া হয় না বিধায় কারোর কাছ থেকে এরূপ আবেদন গ্রহণের প্রশ্নই আসে না। তাই উচ্চশিক্ষায় ঋণ দেওয়ার আশ্বাস দিয়ে টাকা বা চেক গ্রহণের অভিযোগটিও বানোয়াট। এই মিথ্যা অভিযোগের সত্যতা যাচাই করার জন্য ব্র্যাক অফিসে যোগাযোগ না করেই সংবাদটি পরিবেশন করা হয়েছে। এতে পাঠকদের মনে বিভ্রান্তি ছড়িয়েছে, ব্র্যাকেরও সুনাম ক্ষুন্ন হয়েছে।

আমরা আশা করি, এই প্রতিবাদপত্রটি আপনার পত্রিকায় সংবাদ আকারে প্রকাশ করে পাঠকদের বিভ্রান্তি  নিরসন করবেন।  একই সাথে পাঠকসহ সংশ্লিষ্টদের বিভ্রান্ত না হওয়ার অনুরোধ করছি।

ধন্যবাদান্তে

মো. জাহাঙ্গীর আলম
জেলা ব্র্যাক প্রতিনিধি
কক্সবাজার।