সাইফুল ইসলাম বাবুল :

ইয়াজুস – মাজুস দুটি জাতি, সহিহ হাদিস মোতাবেক মনুষ্যজাতি। খুবই অনিষ্টকারী ছিল। আমরা যারা পেকুয়ার তৃণমূল রাজনৈতিক কর্মী, বড় নেতা হবার কোন শখ নাই। তারা কি করবে রাত তো শেষ হচ্ছেনা। কারন রাত তাদের ভালবাসে সূর্য তাদের ভয় পায়। মনে হয় ইয়াজুজ মা-জুজ।

আগেকার দিনে ছোট ছেলেদের ঘুম পড়ানো হত “খোকা ঘুমাল পাড়া জুড়ালো বর্গী এল দেশে”। এখন বলে “বুডা ঘুমাল, যুবক দৌড়াল ইয়াজুজ – মাজুজ এল দেশে”। দেশে আর থাকবে কে? উত্তরে ইয়াজুজ দক্ষিনে মা-জুজ যাব কোথায়?

তারা নাকি নির্যাতিত রাজনৈতিক কর্মী, তাহলে ঠিক আছে। রাজনৈতিক কর্মীদের নির্যাতিত হওয়া স্বাভাবিক। তার মানে….. দেশের ক্ষতি, দলের ক্ষতি, কিংবা সামাজিক ক্ষতির লাইসেন্স নয়। আপনাদের তো এমনিতেই শ্রদ্ধা করি। শুধু আপনি না আপনার ইষ্ট,কুটম, শোয়াইয়ারাও শ্রদ্ধার পাত্র। আপনারা পড়া লেখা কম করলেও প্রফেসারের মত লাগে। তাই আপনাদের নেতা বানাই।

সুয়েজ খালের মুখে আপনার বাড়ী যে যাবে আপনার সামনে দিয়া যেতে হবে। অতএব কর্নিশ না করে যাবে কোথায়? তাই বহিরাগত নেতা এলেও আপনাদেরকে জো হুকুম জাহাপনা।সুতাং আমাদের ইচ্ছামত নাহলেও আপনাদের ইচ্ছা মত করে হলেও পেকুয়াকে সাজান। আমরা দেখব” আগে চলে দাসীবান্দী ফিছে ছকিনা”।

উহ্ মনে ছিলনা! সাথে আপনাদের পারিবারিক নেতার তালিকাও প্রকাশ করবেন। ভুলে যদি তাদের সম্মান করা না হয়, তা হলে খবর আছে। পেকুয়া সংগ্রামী ঐতিহ্য এখন আপোষকামী এবং চাটুকারিতায় পরিপূর্ণ। তাই এখানে নেতা উঠবেনা শুধু চাটুকার উঠবে। সংগ্রাম হবেনা ষড়যন্ত্র হবে। মনে হয় দুই দলে ভাগ হয়ে হা- ডু-ডু খেলব। যে খেলা কোন দিন শেষ হবেনা যতক্ষন না ইয়াজুজ – মা-জুজ খেলোয়াড থেকে রেফারী না হয়। তাই রাত পোহাবার কত দেরী পাঞ্জেরী….