কামাল শিশির,রামু :
প্রচুর পর্যটকের পদ চারণায় মুখরিত হয়ে উঠেছে পর্যটন শহর কক্সবাজার। বর্ষার বৃষ্টিকে উপেক্ষা করে কোরবানির ঈদকে উপলক্ষ করে প্রাণ ফিরেছে বিশ্বের দীর্ঘতম সৈকতের শহর কক্সবাজারে। ঈদের পর দিন বৃহস্পতিবার এসেছেন উল্লেখযোগ্য সংখ্যক পর্যটক। ফলে ভরপুর হয়ে আছে এখানকার হোটেল-মোটেল, গেস্ট ও রেস্ট হাউস গুলো। পদচারণা বেড়েছে সৈকতের বালিয়াড়িতেও। বছরের অন্যসময় রুমভাড়ায় কিছুটা ছাড় দেয়া হলেও ঈদ উপলক্ষে তারকা হোটেলসহ সকল আবাসিক প্রতিষ্ঠান নির্ধারিত মূল্যেই রুম ভাড়া দিচ্ছে । এরপরও ভ্রমণপিপাসুরা রুম বুকিং দেয়ায় কোথাও কক্ষ খালি নেই। সৈকত ছাড়াও জেলার পর্যটন স্পট ডুলাহাজারায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক, হিমছড়ি, ইনানী ও রামুর বৌদ্ধপল্লীতেও ভ্রমনপিপাসুদের ভিড় জমছে। তবে এসব পর্যটকদের মাঝে স্থানীয়দের সংখ্যা বেশি। যাদের মাঝে চট্টগ্রাম ও আশপাশের পর্যটকও রয়েছে। যারা একদিন একরাতের জন্য বেড়াতে বের হয়ে ফিরে যাবেন। সবমিলিয়ে বর্ষার বিদায় লগ্নেও প্রাঞ্জল পর্যটন স্পট ও সংশ্লিষ্টরা। কিন্তু বৈরী আবহাওয়ার কারণে চালু হয়নি দেশের প্রসিদ্ধ প্রবালদ্বীপ সেন্টমার্টিন নৌ-রুটের জাহাজগুলো। উল্লেখ,রামুর ঈদগড় করলিয়ামুরা বৈদ্যপাড়া রাস্তার মাথা ২১৬বছরের বিশাল আকারের গজারী গাছটি দেখতেও পর্যটকরা ভিড় জমাচ্ছেন।
আমরা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।