সংবাদদাতা:
সীমান্ত জনপদ টেকনাফে র্যাব, পুলিশ, বিজিবি ও কোস্টগার্ডের মাদক বিরোধী অভিযান চলমান থাকায় একের পর এক রাঘব-বোয়াল আইনের আওতায় আসছে। এতে ভীত হয়ে নিজেদের সমর্থিত মাফিয়াদের রক্ষার জন্য এবার অভিযানে অংশ-গ্রহণকারী আইন প্রয়োগকারী সংস্থার বিরুদ্ধে অপপ্রচার শুরু করেছে।
এদিকে টেকনাফে সরকারসহ এক পক্ষের মাদক বিরোধী অবস্থান অপরদিকে মাফিয়া ও চোরাচালান জগতে বিচরণকারী চক্রের আতœরক্ষার কৌশলের ফলে সংবাদপত্রে পরিকল্পিত এবং ধারাবাহিকভাবে অপপ্রচারের আশ্রয় নিয়েছে। সাবরাং কোয়াংছড়ি পাড়ার এক সময়ের আলোচিত মানব পাচারকারী ও ইয়াবা চালান খালাসকারী হিসেবে সুপরিচিত, তখনকার সময়ে একাধিক মামলার পরোয়া ভয়ে বিদেশ পাড়ি জমানো এজাহার মাঝিকে আটক করা হয়। তৎকালীন থানা পুলিশের সাথে দালালের ভূমিকায় থাকা জনৈক দালালের মধ্যস্থতায় পুরান মামলা থেকে বাদ যায়। এরপর প্রবাস থেকে এজাহার মাঝি দেশে এসে আবারো মাদক চোরাচালানের মতো দেশ বিরোধী জঘন্য অপরাধে জড়িয়ে পড়ে। তখন পুলিশ অভিযান চালিয়ে ৩ হাজার ইয়াবাসহ চিহ্নিত এই অপরাধীকে আটক করতে সক্ষম হয় বলে টেকনাফ মডেল থানার অফিসার্স ইনচার্জ রনজিত কুমার বড়ুয়া নিশ্চিত করেন।
এদিকে টেকনাফের সচেতনমহলের দাবী,সরকার যেখানে মাদক চোরাকারবারীসহ চিহ্নিত অপরাধীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছেন সেখানে চিহ্নিত অপরাধী এজাহার মিয়াসহ টেকনাফের প্রত্যন্ত এলাকার অপরাধীদের বাঁচানোর জন্য মিডিয়া সংশ্লিষ্ট একটি চক্র মরিয়া হয়ে উঠেছে তাদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনার দাবী উঠেছে।
আমরা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।