সংবাদ বিজ্ঞপ্তি:
টেকনাফের হ্নীলায় দু’জনের লাশ উদ্ধারের ঘটনায় দায়ের করা হত্যা মামলায় উপজেলা বিএনপির সভাপতি জাফর আলম, হ্নীলা দক্ষিণ ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবছার কামাল ছিদ্দিকী, উপজেলা বিএনপির মহিলা বিষয়ক ও হ্নীলা ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার মর্জিনা আকতারসহ ছয় বিএনপি নেতাকর্মীকে আসামী করা হয়েছে। রাজনৈতিক উদ্দেশ্যমূলকভাবে তাদের আসামী করা হয়েছে বলে চরম অভিযোগ উঠেছে। ওই ব্যক্তিকে কে বা কারা হত্যা করা হয়েছে তা এখন পর্যন্ত উদঘাটন করা যায়নি। রহস্য উন্মোচন না হলেও মহিলা নেত্রীসহ বিএনপি তিন নেতাকে উদ্দেশ্যমূলক আসামী করা হয়েছে। এই ঘটনায় পুরো উপজেলাজুড়ে কঠোর সমালোচনা চলছে এবং নিন্দা ও প্রতিবাদের ঝড় বয়ে যাচ্ছে।
জেলা বিএনপির পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, ক্লু বিহীন মামলায় উদ্দেশ্যমূলক আসামী করা রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রমূলক ও প্রতিহিংসার নগ্ন বহি:প্রকাশ। সরকার সারাদেশে বিএনপির নেতাকর্মীদের গুম-খুন, হামলা-মামলা দিয়ে যে নজীরবিহীন নির্যাতন চালাচ্ছে টেকনাফের এই ঘটনাটিও তারই অংশ।
জেলা বিএনপির সভাপতি ও সাবেক সংসদ শাহজাহান চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক এড. শামীম আরা স্বপ্না এক প্রতিবাদ বিবৃতিতে বলেন, সরকারের একমাত্র ভয় বিএনপি। তাই সারাদেশে বিএনপি নেতাকর্মীদের অত্যাচারের স্টীমরোলার চালাচ্ছে। সরকার বিএনপিকে ধ্বংস করার জন্য পরিকল্পিতভাবে এই অত্যাচার চালাচ্ছে। টেকনাফ বিএনপির একটি ঘাঁটি। সে কারণে সেখানে বিএনপি নেতাকর্মীদের দীর্ঘদিন ধরে নানাভাবে নির্যাতন চালানো হচ্ছে। ওই মামলায় সস্পূর্ণ মিথ্যাভাবে ওইসব বিএনপি নেতাকর্মীদের আসামী করা হয়েছে। এই জঘন্য ও নিন্দনীয় ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। একই সাথে এই মামলা থেকে নিরীহ বিএনপি নেতাকর্মীদের নাম প্রত্যাহার করে নেয়ার জন্য পুলিশ প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।
টেকনাফে বিএনপি নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে দায়েরককৃত মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবি
পড়া যাবে: [rt_reading_time] মিনিটে
আমরা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।