মো. জয়নাল আবেদিন টুক্কু, নাইক্ষ্যংছড়ি : 
আয়েশা বেগম বিজলী পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রী। তাঁর বাড়ি রামুর কচ্ছপিয়া ইউনিয়নের তুলাতলী গ্রামে হলেও পড়াশোনা করছে পাশের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা সদরের মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। কিন্তু আয়েশার আর বিদ্যালয়ে যাওয়া হবে না। বাবা-মা গোপনে তাকে বিয়ে দেওয়ার সব প্রস্তুতি গোপনে সেরে ফেলেছেন!  শুক্রবার (২৩ ফেব্রæয়ারি) একই গ্রামের কিশোর আয়াত উল্লাহর সঙ্গে তার বিয়ে হবে বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা।

এ প্রসঙ্গে নাইক্ষ্যয়ছড়ি মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মংমই অং মার্মা বলেন, আয়েশা ৫ম শ্রেণির ছাত্রী। তার রোল নম্বর ৬২।

রামু উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো.শাহজাহান আলির বক্তব্য পাওয়া যায়নি। তিনি ফোন রিসিভ করেননি।

তবে গর্জনিয়া পুলিশ ফাঁড়ির দায়িত্বরত পরিদর্শক কাজি আরিফ উদ্দিন বলেন, বাল্যবিবাহ দেওয়া আইনত দন্ডনিয় অপরাধ। এ ব্যাপারে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।