ডেস্ক নিউজ:
চলতি বছরের শেষে বা ২০১৯ সালের প্রথম দিকে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন রাখা হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কে এম নুরুল হুদা।
সোমবার বেলা ১১টায় সাতক্ষীরা সার্কিট হাউসে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কে এম নুরুল হুদা এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, বর্তমান সরকারের মেয়াদ ২০১৯ সালের ২৮ জানুয়ারি শেষ হবে। তাই ডিসেম্বরের শেষের দিকে অথবা ২০১৯ সালের প্রথম দিকে যে কোনো দিন একাদশ সংসদ নির্বাচনের দিন নির্ধারণ করা হবে। এর অংশ হিসেবে আগামী ৩০ অক্টোবর থেকে একাদশ সংসদ নির্বাচনের প্রক্রিয়া শুরু হবে।
আগামী সংসদ নির্বাচনে নিবন্ধিত সব দলই অংশগ্রহণ করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করে সিইসি বলেন, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ইভিএম পদ্ধতিতে হবে না। ছিটমহল, নদীভাঙন ও প্রশাসনিক জটিলতার কারণে ৬০/৭০টি আসনে সীমানা পুনর্নির্ধারণ হতে পারে।
নির্বাচনকালীন সরকার গঠনের কথা বলেছেন প্রধানমন্ত্রী, আর বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে সহায়ক সরকার গঠনের আসলে কি পদ্ধতিতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এটা রাজনৈতিক বিষয়। নির্বাচন কমিশনের এ বিষয়ে মন্তব্য করার সুযোগ নেই। সব দলের সঙ্গে সংলাপ হয়ে গেছে। সব দলই নির্বাচনে অংশ নেবে বলে তিনি আশাবাদী।
আমরা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।