আতিকুর রহমান মানিক:
‘বাগদা চিংড়ির পিএল উৎপাদন ও সরবরাহে গুণগত মান উন্নয়ন’ শীর্ষক জাতীয় ওয়ার্কশপ কক্সবাজারে অনুষ্ঠিত হয়েছে। বাংলাদেশ মৎস্য অধিদপ্তর, নেদারল্যান্ড সরকারের বৈদেশিক মন্ত্রনালয়ের সহায়তায় পরিচালিত সাসটেইনেবল এন্ড ইনক্লুসিভ শ্রিম্প বিজনেস প্রমেশন প্রজেক্ট ও সলিডরড নেটওয়ার্ক (এশিয়া) এ কর্মশালার আয়োজন করে।
মঙ্গলবার সকাল দশটায় শহরের রেডিয়েন্ট ফিশ ওয়ার্ল্ডে অনুষ্ঠিত উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন কক্সবাজার-২ অাসনের সাংসদ আশেক উল্লাহ রফিক এম পি।
বিশেষ অতিথি ছিলেন মৎস্য অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক (মৎস্যচাষ) ডঃ গোলজার হোসেন, সলিডারিড কান্ট্রি ম্যানেজার সেলিম রেজা হাসান ও জেলা মৎস্য কর্মকর্তা ডঃ মোঃ আবদুল আলীম। এতে সভাপতিত্ব করেন সামুদ্রিক মৎস্য অধিদপ্তর চট্টগ্রাম’র পরিচালক এম আই গোলদার।
বাগদা চিংড়ি হ্যাচারীতে পি এল (পোনা) উৎপাদন ও সরবরাহে বর্তমান সমস্যা এবং উত্তরনের উপায় প্রসঙ্গে এতে পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশনের মাধ্যমে মূল বক্তব্য উপস্হাপন করেন বাগদা চিংড়ি হ্যাচারী বিশেষজ্ঞ ও সাবেক জেলা মৎস্য কর্মকর্তা অমিতোষ সেন এবং সলিডারিড’র টীম লিডার মঈন উদ্দীন আহমেদ। এ বক্তব্যের উপর হ্যাচারী মালিকবৃন্দ, মৎস্য কর্মকর্তাবৃন্দ ও এ সেক্টর সংশ্লিষ্ট অন্যান্য ব্যক্তিবর্গ মুক্ত আলোচনায় অংশ নেন। এ ওয়ার্কশপের সুপারিশ সমূহ সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তরে প্রেরণের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
কক্সবাজার আঞ্চলিক মৎস্য কর্মকর্তা একেএম মোখলেসুর রহমান, সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা (সদর) ডঃ মঈন উদ্দীন আহমদ বিভিন্ন উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তাবৃন্দ, হ্যাচারী মালিক- কর্মকর্তা, এ্যাকোয়া সাপ্লাইয়ার্স ও সাংবাদিকরা এতে উপস্হিত ছিলেন।
আমরা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।