প্রেস বিজ্ঞপ্তি:
কক্সবাজার ডায়াবেটিক সমিতির বার্ষিক সাধারণ সভা গতকাল সোমবার অনুষ্টিত হয়েছে। সভায় বক্তারা কক্সবাজারে একটি মানসন্মত পূর্ণাঙ্গ ডায়াবেটিক হাসপাতাল গড়ার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেছেন। সাধারণ সভায় বলা হয়েছে- ১৯৯৫ সালে সমিতি পরিচালিত এই ডায়াবেটিক হাসাপাতালের যাত্রা শুরু হয়। হাসপাতালে এ পর্যন্ত দুই লাখ এক হাজার রোগির চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। আর হাসপাতালটিতে নিবন্ধিত রোগির সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৪ হাজার জনে।
ডায়াবেটিক হাসপাতাল ভবনের মরহুম এডভোকেট সরওয়ার কামাল রোগি বিশ্রামাগারে আয়োজিত সাধারণ সভায় সভাপতিত্ব করেন সমিতির সভাপতি ও বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ এডভোকেট সিরাজুল মোস্তফা। সভার প্রারম্ভে পবিত্র কোরান ও গীতা পাঠ করা হয়। কক্সবাজার ডায়াবেটিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট তোফায়েল আহমদ সাধারণ সম্পাদকের প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন এবং নীরিক্ষা প্রতিবেদন ও বাজেট উপস্থাপন করেন সমিতির অর্থ ও হিসাব বিভাগের সম্পাদক এডভোকেট রনজিত দাশ।
সভায় সমিতির একজন দাতা সহ ৪১ জন আজীবন সদস্যের মৃত্যুতে শোক জ্ঞাপন করা হয়। সাধারণ সভায় বার্ষিক প্রতিবেদন ও ডায়াবেটিক হাসপাতাল নিয়ে পরামর্শ ও দিকনির্দ্দেশনা মূলক বক্তব্য প্রদান করেন সমিতির আজীবন সদস্য বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ রাজবিহারী চৌধুরী, এডভোকেট আয়াছুর রহমান, সাংবাদিক আবু তাহের চৌধুরী, এস,এম নজরুল ইসলাম, এডভোকেট ফরিদুল আলম, শওকত ওসমান পিয়ারু, সাবেক পৌর কমিশনার আবু জাফর ছিদ্দিকী, এডভোকেট নাসির উদ্দিন, একেএম মাহতাবুল ইসলাম প্রমুখ।
সভায় উপস্থিত ছিলেন সমিতির আজীবন সদস্য ও নির্বাহী পরিষদের সহ সভাপতি এডভোকেট পীযুস কান্তি চৌধুরী, বিশিস্ট শিক্ষাবিদ ও বায়তুশ শরফ কমপ্লেক্সের মহাপরিচালক এম,এম সিরাজুল ইসলাম, প্রবীণ সাংবাদিক বদিউল আলম, ফসিউল আলম, দেলোয়ার হোসাইন ও হাজী আবু তাহের প্রমুখ।
আমরা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।