প্রেস বিজ্ঞপ্তি:
আওয়ামী লীগের সদস্য হওয়া অহংকারের, আর জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কর্মী হওয়া গৌরবের। এই শ্লোগানকে ধারণ করেই মাতারবাড়ি আওয়ামী লীগের সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য সংগ্রহ অভিযান শুরু হয়েছে। এ সময় প্রধান অতিথি জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এডঃ সিরাজুল মোস্তফা বলেন, মাতারবাড়িই হবে আগামি দিনের সিঙ্গাপুর। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ইতোমধ্যে দেশের সর্ববৃহৎ প্রকল্পগুলো এই ইউনিয়নেই বাস্তবায়ন করার জন্য কাজ করছেন। তিনি মাতারবাড়িবাসীকে ভালবাসেন বিধায় এই বিচ্ছিন্ন দ্বীপ হলেও ১৯৯৫ সালে মাতারবাড়িতে এসে জনসভা করে এই ইউনিয়নকে দ্বিতীয় টুঙ্গিপাড়া হিসাবে ঘোষণা করেছেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হলে এই ইউনিয়ন একটি আধুনিক নগরীতে পরিণত হবে। স্থাপিত হবে বিশ্ববিদ্যালয় সহ মেডিকেল কলেজ।
প্রধান বক্তা আশেক উল্লাহ রফিক এমপি বলেন সম্প্রতি ১৪১৪ একর অধিগ্রহন করা জমির মূল্য পুনঃনির্ধারণ করেছেন। এটি মাতারবাড়িবাসীর প্রতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভালবাসার বহিঃপ্রকাশ। আপনারা ঐক্যবদ্ধ থাকুন চলমান উন্নয়ন কার্যক্রমে সহযোগীতা করুন আরো উন্নয়ন হবে। নেতৃবৃন্দ আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রাজনীতিই উন্নয়নের। তিনি দেশের জন্য কাজ করছেন। তিনি দেশকে দূর্নীতিমুক্ত সমাজ গড়তে দূর্নীতির বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিয়েছেন। যার ফলে বেগম খালেদা জিয়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র শুরু করেছেন। তিনি দেশের অগ্রগতি রুখতে দেশে জঙ্গিবাদ সৃষ্টি করে বাংলাদেশকে একটি ব্যর্থ রাষ্ট্র হিসাবে চিহ্নিত করা চেষ্টা করছেন। স্বাধীনতা বিরোধীদের সাথে জোট করে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ভুলন্ঠিত করার চেষ্টা চালাচ্ছেন। কিন্তু তাদের এ মনোনবাসনা কোন দিন পুরণ হবে না। মানুষ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি আস্থাশীল। আগামি নির্বাচনে উন্নয়নের পক্ষেই নৌকা প্রতীকে ভোট দেবে দেশের জন সাধারণ। গতকাল বিকাল ৫টায় মাতারবাড়িতে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের উদ্যোগে সদস্য সংগ্রহ অভিযানে সভাপতিত্ব করেন ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি জিএম ছমিউদ্দিন। ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম আবু হায়দারের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন, জেলা আওয়ামী লীগ নেতা মহেশখালীর পৌর মেয়র মকছুদ মিয়া, জেলা আওয়ামী লীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক আবু তাহের আজাদ, জেলা আওয়ামী লীগ নেতা এডঃ আবদুর রউপ ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি সাবেক চেয়ারম্যান ফরিদুল আলম, জেলা পরিষদ সদস্য মাস্টার রুহুল আমিন, মাস্টার মুজিবুল হক, উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা মুহাম্মদ রুহুল আমিন, ধলঘাটার চেয়ারম্যান কামরুল হাসান ও ইউপি চেয়ারম্যান মাস্টার মোহাম্মদ উল্লাহ।
বক্তব্য রাখেন জেলা কৃষকলীগের সহ-সভাপতি এডঃ মোস্তাক আহমদ, মোরশেদ আলম, কাউচার সিকদার, কামাল হোসেন, উপজেলা যুবলীগের য্গ্মু আহবায়ক সেলিম উল্লাহ সেলিম, জসিম উদ্দিন কাইচার, উপজেলা কৃষকলীগের সাধারণ সম্পাদক আবু ছালেহ ও ডাঃ সাহাব উদ্দিন। উপস্থিত ছিলেন মহেশখালী থানার অফিসার ইনচার্জ প্রদীপ কুমার দাশ, মাতারবাড়ি পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ আমিনুর রহমান, মুক্তিযোদ্ধা ছালেহ আহমদ, মাতারবাড়ির সাবেক চেয়ারম্যান ডাঃ কবির আহমদ, উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক সাজেদুল করিম, উপজেলা কৃষকলীগের সাধারণ সম্পাদক আবু ছালেহ, শাপলাপুর আওয়ামী লীগের সভাপতি ডাঃ ওসমান সরওয়ার, জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি আশহাদ উল্লাহ সায়েম, ছাত্রলীগের কেন্দ্রিয় নেতা আবু বক্কর ছিদ্দিক, মাতারবাড়ি আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আবদুর রহিম, কালারমারছড়ার ইউপি মেম্বার আকতারুজ্জামান বাবু, মাতারবাড়ির ইউপি মেম্বার জাহিদুল ইসলাম, মুজিবুর রহমান, শামীমা বেগম মেম্বার, ছকুনতাজ বেগম মেম্বার, আওয়ামী লীগ নেতা সরওয়ার আজিম, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি মোহাম্মদ জাকারিয়া, শাপলাপুর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সাইফুল ইসলাম চৌধুরী, নবির হোসেন ভুট্টু, শওকত ইকবাল মুরাদ, মাতারবাড়ি যুবলীগ নেতা আবুল কাসেম, নুর বক্স, জেলা ছাত্রলীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক সরওয়ার কাইছার ছিদ্দিকী সোহেল, উপজেলা ছাত্রলীগের আহবায়ক ওয়াজেদ আলী মুরাদ, যুগ্ম আহবায়ক নুরুদ্দিন মাসুদ, শাপলাপুর যুবলীগের আহবায়ক সামিদুল ইসলাম, মাস্টার দিদারুল ইসলাম, কালারমারছড়ার যুগ্ম আহবায়ক মোঃ আব্বাস, বড়মহেশখালী যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক বেলাল, মোহাম্মদ শাহজাহান, ছাত্রনেতা শাহনেওয়াজ, নজরুল ইসলাম, সাহেল মোঃ আশেকসহ মাতারবাড়ির বিভিন্ন ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
আমরা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।