প্রেস বিজ্ঞপ্তি :
কক্সবাজারের সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সংগঠন “হেমন্তিকা সাংস্কৃতিক গোষ্ঠী”র ২৬তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী, আলোচনা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, কবিতা আবৃত্তি, কেক কাটা, প্রাক্তনদের স্বঃতস্ফূর্ত অংশগ্রহণের মধ্যে দিয়ে পালিত হয়েছে। গত ২৪ নভেম্বর শুক্রবার হেমন্তিকা সাংস্কৃতিক গোষ্ঠীর প্রধান সড়কের হোটেল আল-আমিন কমপ্লেক্স এর কার্যালয় প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে নবীন-প্রবীনদের মিলনমেলায় পরিণত হয়। বিকেল ৩টা থেকেই সাংস্কৃতিক অঙ্গনে কর্মীরা এসে জড়ো হন। প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর আয়োজিত আলোচনা সভায় বক্তরা বলেছেন, সমাজের অপশক্তি-দানবদের রুখতে সাংস্কৃতিক কর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। সত্য-সুন্দর- ন্যায় প্রতিষ্ঠায় নতুন প্রজন্মকে আরও বেশি প্রজ্জ্বলিত হবার আহ্বান জানান আলোচনা সভায় বক্তারা। ১৯৯১ সালের ২৩ নভেম্বর প্রতিষ্ঠা লাভ করা হেমন্তিকা সাংস্কৃতিক গোষ্ঠী এখনো তার ধারাবাহিকতা রক্ষা করে চলছে। নবীনদের সাথে নিয়ে এগিয়ে যাবার দৃপ্ত শপথ ব্যক্ত করেন আলোচনা সভার বক্তারা। সংগঠনের উপদেষ্টা প্রকৌশলী বদিউল আলম এর সভাপতিত্বে ও কল্লোল দে চৌধুরীর সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক অনিল দত্ত। অতিথি হিসেবে ছিলেন- বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ বিমল চৌধুরী, শব্দায়ন একাডেমীর পরিচালক জসিম উদ্দিন বকুল। এতে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন- জেলা উদীচীর সাবেক সহ-সভাপতি প্রকৌশলী সঞ্চয় কুমার দাশ, হেমন্তিকার সাংগঠনিক সম্পাদক এ.বি ছিদ্দিক খোকন, জেলা উদীচীর সাধারণ সম্পাদক দীলিপ দাশ, শিক্ষক ও সংগঠক সুজন দাশ। হেমন্তিকার প্রাক্তন সংগঠকদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সাংবাদিক ওয়াহিদুর রহমান রুবেল, মাহবুবুর রহমান মাবু, অনুপ নন্দী, আসাদুজ্জামান সিকদার লিটন, ফাতেমা আক্তার লিপি, রানা পাল টিটু। “আমরা এনেছি হেমন্তের দিন” দলীয় সংগীতের মধ্যে দিয়ে গৌরবের ২৬ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর কেক কাটা হয়। কবিতা আবৃত্তি করেন-পুষ্পিতা মল্লিক, গান পরিবেশন করেন হেমন্তিকার সাংস্কৃতিক সম্পাদক মঞ্জু বড়–য়া রিয়া, হেমন্তিকার সংগীত একাডেমীর সদস্যরা যথাক্রমে-মিথিলা সরকার, রীমা বড়–য়া।
আমরা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।