প্রেস বিজ্ঞপ্তি:
আশেক উল্লাহ রফিক এমপি বলেছেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধুকে স্বপরিবারে হত্যার পর জাতিকে নেতৃত্ব শুন্য করতে জাতীয় চার নেতাকে হত্যা করা হয়েছিল। ঘাতকদের প্রধান লক্ষ্য ছিল বাংলাদেশকে একটি পাকিস্তানের তাবেদার রাষ্ট্রে পরিণত করা। তাই ঘাতকদের বিচার থেকে রক্ষা করতে জিয়া-মোস্তাক ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করে দেশকে একটি বিচার বিহীন রাষ্ট্রে পরিণত করেছিল। এরপরও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুদৃড় নেতৃত্বে সেই কালো আইন বাতিল করে ঘাতকদের বিচারের আওতায় এনে দেশে আইনের শাসন কায়েক করেছেন। এই অপশক্তির অপ-তৎপরতা এখনো বন্ধ হয়নি। এখনো দেশের বিরুদ্ধে, দেশের উন্নয়নের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে। ঘাতকদের বহুমুখী ষড়যন্ত্রের মধ্যেও আজ এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। যার নেতৃত্ব দিচ্ছেন জাতির জনকের কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। কিন্তু এই ঘাতকদের আশ্রয়দাতারা বেগম জিয়ার নেতৃত্বে এখনো সক্রিয় রয়েছে। তারা দেশের অগ্রগতিকে বাধাগ্রস্ত করতে দেশে আগুন সন্ত্রাস চালিয়ে যাচ্ছে। বিদেশের মাঠিতে বসে এখনো ষড়যন্ত্র করছে এই চক্রটি। তাদের সেই অচেষ্টা কোনদিন সফল হবে না। জাতি ষড়যন্ত্রকারীদের চিহ্নিত করেছে। তিনি গতকাল বিকাল ৪টায় মহেশখালী পৌরসভার চৌরাস্তার মোড়ে উপজেলা যুবলীগ আয়োজিত এক বিশাল আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন। উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক সাজেদুল করিম এর সভাপতিত্বে ও যুগ্ন আহবায়ক এডঃ শেখ কামালের সঞ্চালনায় অনুষ্টিত সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি এম আজিজুর রহমান ও জেলা আওয়ামী লীগ নেতা পৌর মেয়র মকছুদ মিয়া। বক্তব্য রাখেন উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা মাস্টবার লিয়াকত আলী, সাবেক চেয়ারম্যান শামসুল আলম, মুক্তিযোদ্ধা ছালেহ আহমদ, ব্রজগোপাল ঘোষ, কামরুল হাসান চেয়ারম্যান, মোশারফ হোসের চেয়ারম্যান, পৌর আওয়ামী লীগ নেতা রফিকুল ইসলাম, হোয়ানক আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জাফর আলম জফুর, ছোট মহেশখালী আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এনামুল করিম, শাপলাপুর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জসিম উদ্দিন, যুবলীগের যুগ্ন আহবায়ক সেলিম উল্লাহ সেলিম, জাবের আহমদ, সরওয়ার আলম, সামিদুল ইসলাম, মোঃ শাহজাহান, নাজিউর রহমান, সালামত সিকদার, আজিজুল হাসান রণি, মোবারক হোসেন বারেক ও শাহনেওয়াজ। উপস্থিত ছিলেন, নুরুল আলম, আলা উদ্দিন আলম, আবুছিদ্দক, প্রণব দে, মোজাম্মেল হক বাহাদুর, কুতুবজুম যুবলীগের আহবায়ক গোলাম কিবরিয় সিকদার, হোয়নকের খোরশেদ আলম, বড়মহেশখালীর জিল্লুর রহমান মিন্টু, ছোট মহেশখালীর সাহেদ বক্স, হালিমুর রশিদ, শাহাবউদ্দিন হিরু, সাহেল মোহাম্মদ আশেক।