এম.মনছুর আলম, চকরিয়া:
বিএনপির চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়াকে স্বাগত জানাতে জনতার ঢল নেমেছে চকরিয়া। তৃণমূলের নেতাকর্মীদের পাশাপাশি সাধারণ মানুষও এসেছে। জড়ো হয়েছে চট্রগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে। চকরিয়াস্থ রাস্তার দুই পাশে ব্যানার, ফেস্টুন,প্লেকার্ড দিয়ে সাজানো হয়েছে। তার এ আগমনে নেতাকর্মী ও সমর্থকদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা দেখা দিয়েছে।এতে দলীয় তৃণমূলের কর্মীদের ফিরে আসছে প্রাণচাঞ্চল্য।
বেগম জিয়া ইতিমধ্যে চট্টগ্রাম থেকে সড়কপথে কক্সবাজারের উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছেন।
চকরিয়া উপজেলা, পেকুয়া ও মাতামুহুরী সাংগঠনিক উপজেলা বিএনপি’র দলীয় নেতাকর্মীরা কক্সবাজারের প্রবেশদ্বারে চকরিয়া সীমান্ত এলাকা আজিজনগর থেকে শুরু করে খুটাখালী নতুন অফিস পর্যন্ত এলাকায় বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া’কে অভিবাদন ও স্বাগত জানাতে সকাল থেকে মহাসড়কের রাস্তার দু’ধারে লক্ষাধিক নেতাকর্মী ও জনতা রোদ্রের তাপ সহ্য করে অপেক্ষামান রয়েয়ে।
বিএনপি নেত্রী ২০১২সালে কক্সবাজারের বড় ট্রাজেডি রামু বৌদ্ধ মন্দির পরিদর্শনে সড়ক পথে যাওয়ার পথে চকরিয়া পৌর বাসটার্মিনালে পথসভায় ভাষণ দিয়েছিলেন।সুদীর্ঘ ৫বছর পর কক্সবাজারে সড়ক পথে বেগম খালেদা জিয়া আগমনের বার্তা শুনে দলীয় নেতাকর্মীদের মাঝে বিরাজ করছে এক ধরণের উৎসবের আমেজ।
এ দিকে প্রিয় নেতাকে স্বাগত জানাতে চকরিয়া উপজেলা বিএনপি,পেকুয়া উপজেলা বিএনপি,পৌরসভা বিএনপি ও মাতামুহুরী সাংগঠনিক উপজেলা বিএনপি,যুবদল, ছাত্রদল,শ্রমিকদল, স্বেচ্ছাসেবকদল ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির প্রভাবশালী সদস্য সাবেক মন্ত্রী কক্সবাজারের রাজনীতির নক্ষত্র আলহাজ্ব সালাহউদ্দিন আহমদ ও বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য এবং চকরিয়া-পেকুয়া আসনের সাবেক সাংসদ এডভোকেট হাসিনা আহমেদের পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা অভিনন্দন জানিয়ে নানা শ্লোগান সম্বলিত প্লেকার্ড,বড় বড় ব্যানার, পেষ্টুন নিয়ে চকরিয়া পৌরশহর সহ মহাসড়ক জুড়ে হাজার হাজার জনতার ঢল নেমেছে।
আমরা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।