সংবাদ বিজ্ঞপ্তি:
বিএনপির চেয়ারপার্সন সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে অভ্যর্থনা জানাতে ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়েছে রামু উপজেলা বিএনপি অঙ্গসংগঠনসমূহ।
রশিদ নগর থেকে রামু বাইপাস চত্বর হয়ে চাকমারকুল পর্যন্ত রাস্তার ২ পার্শ্বে নেতাকর্মীরা সারিবদ্ধ ভাবে হাতে ব্যানার পেস্টুন, প্লেকার্ড ইত্যাদি নিয়ে স্বাগত জানাবেন।
উপজেলা বিএনপির সভাপতি এস.এম. ফেরদৌস ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক ফোরকান আহমদ জানান, দলীয় নেত্রীকে বরণ করতে বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির মৎস্যজীবি বিষয়ক সম্পাদক সাবেক সাংসদ লুৎফুর রহমান কাজলের নির্দেশনামতে তারা কাজ করছেন।
ইতোমধ্যে বেগম খালেদা জিয়াকে বরণ করে নেওয়ার জন্য রামু উপজেলা বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠন সমূহ একটি প্রস্তুতি সভা সম্পন্ন করেছে।
বিভিন্ন উপকমিটি গঠন করা হয়েছে এবং রামু উপজেলার ১১ ইউনিয়নের মাইকিংসহ স্থানীয় নেতাকর্মীদের ব্যাপক ভাবে প্রস্তুতি গ্রহণ করার জন্য নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
তবে প্রস্তুতির ব্যাপারে আর এক উপজেলা বিএনপির যুগ্ম-সম্পাদক, রামু উপজেলার সদর ফতেখাঁরকুল ইউনিয়নের বিএনপি মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থী আবুল বশর বাবু জানান, মানবতার ডাকে সাড়া দিয়ে নির্যাতিত রোহিঙ্গাদের মাঝে ত্রাণ বিতরণের জন্য সড়ক পথে বিএনপির চেয়ারপার্সন কক্সবাজার আগমন উপলক্ষ্যে তৃণমূলের নেতাকর্মীদের মাঝে ব্যাপক উৎসাহ উদ্দিপনা বিরাজ করছে এবং নেতাকর্মীদের মাঝে প্রাণচাঞ্চল্য ফিরে এসেছে। নেতাকর্মীরা খুবই উজ্জিবিত।
বিএনপির চেয়ারপার্সনকে স্বাগত জানাতে রামু উপজেলার বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদল, কৃষকদল, মৎস্যজীবি দলসহ সকল অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা হাতে হাতে ব্যানার, পেস্টুন, প্লেকার্ডসহ স্ব-স্ব ইউনিটের উদ্যোগে রাস্তার দুপার্শ্বে অবস্থান করে সুশৃঙ্খল ভাবে অভ্যর্থনা জানাবে। দেশনেত্রীর আগমন উপলক্ষ্যে রশিদ নগদ থেকে শুরু হয়ে রামু উপজেলার বাইপাস চত্বর সহ চাকমারকুল পর্যন্ত নেতাকর্মীদের ছবি সম্বলিত ব্যানার, পেস্টুন ছেয়ে গেছে।
উল্লেখ্য যে, বিএনপির চেয়ারপার্সন রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন ও ত্রাণ বিতরণের জন্য আগামী ২৯ অক্টোবর থেকে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত কক্সবাজার অবস্থান করবেন এবং উখিয়া, বালুখালী,পালংখালীসহ বিভিন্ন ক্যাম্পে ত্রাণ বিতরণ করবেন।