গত ২০ অক্টোবর দৈনিক আজকের দেশবিদেশসহ বিভিন্ন অনলাইনে টেকনাফে আপোষনামার কথা বলে নববই বছরের বৃদ্ধকে গভীর রাতে হোটেলে নিয়ে জোর করে বসতভিটার রেজিস্ট্রি শিরোনামে সংবাদটি আমাদের দৃষ্টিগোচর হয়েছে।
সংবাদটি মিথ্যা বানোয়াট, ভিত্তিহীন এবং আমাদের বিরুদ্ধে প্রতিপক্ষের সাজানো ষড়যন্ত্রের একটি অংশ।
গত ১৮ অক্টোবর ওই জমির মুল মালিক সকল টাকা বুঝি পেয়ে স্বজ্ঞানে সুস্থমস্তিকে স্বাক্ষিদের উপস্থিতে স্বাক্ষর করে সংশ্লিষ্ট রেজিস্ট্রে অফিসে এসে দলিল সম্পাদন করেন, হাজী আব্দু ছমদ, নজির আহাম্মদ ও জলাল আহাম্মদ। তাদের সাথে উপস্থিত ছিলেন নাতী মো: ইসমাইল ও ছোট ভাই ফরিদ আহাম্মদ। এছাড়া এলাকার লোকজনের সামনে আব্দু ছমদের পুত্র নাজির হোসেন ও নাতী আমির হোসেনের ও পরামর্শে রিজিস্ট্রি হয়েছে। যেটি কোনভাবে অস্বীকার করার উপায় নেই।
দিবালোকের মত সত্য ঘটনাকে আড়াল করে আমাদের প্রতিপক্ষের ফাঁদে পা দিয়ে পত্রিকায় মিথ্যা সংবাদ ছাপানো হয়েছে।
আমাদের মতো পরিচ্ছন্ন ব্যক্তিদের মান ক্ষুন্ন করতে পরিকল্পিতভাবে সংবাদটি প্রকাশ করা হয়েছে।
এটি একটি বিশেষমহলের অপচেষ্টা মাত্র। এমন সংবাদ দেখে আমরা মর্মাহত হয়েছি।
আমরা এই মিথ্যা সংবাদের জোর প্রতিবাদ করছি। কাউকে সংবাদে বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য সবিনয় অনুরোধ করছি।
প্রতিবাদকারী
আব্দুল আজিজ, নেজাম উদ্দিন, আয়াছ উদ্দিন, হেলাল উদ্দিন ও মো: তৈয়ুব।
মরিষবনিয়া, বাহারছড়া, টেকনাফ।
আমরা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।