দুঃখ মুছবে গোমাতলীবাসীর

প্রকাশ: ২০ অক্টোবর, ২০১৭ ১১:২০

পড়া যাবে: [rt_reading_time] মিনিটে


বৃষ্টিবাদল উপেক্ষা করে পোকখালী পাউবো ৬৬/৩ বেড়িবাঁধের ভাঙন এলাকা সরেজমিন পরিদর্শন করেন কক্সবাজার সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জিএম রহিম উল্লাহ।

সেলিম উদ্দীন, ঈদগাঁও:
দীর্ঘ ১৭ মাস যাবৎ কষ্টের পর অবশেষে আলোর মুখ দেখছে কক্সবাজার সদর উপজেলার পোকখালী ইউনিয়নের গোমাতলীবাসী। আন্দোলন ও প্রধানমন্ত্রীকে স্মারকলিপি দেয়ার পর শুক্রবার (২০অক্টোবর) সংশ্লিষ্ট ঠিকাদার ভাঙন এলাকায় মালামাল নিয়েছে।

আগামী শুক্রবার থেকে বেড়িবাঁধ পূনঃনির্মানের কাজ আরম্ভ হবে বলে জানা গেছে। দীর্ঘ দিন পরে হলেও গোমাতলীর ২০ হাজার মানুষের দুঃখ ঘুচবে বলে ধারনা করা হচ্ছে।

শুক্রবার সকালে পোকখালী পাউবো ৬৬/৩ বেড়িবাঁধের ভাঙন এলাকা সরেজমিন পরিদর্শন করেছেন সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জিএম রহিম উল্লাহ।

এসময় পাউবো সহকারী প্রকোশলী মো: তাজুল ইসলাম, গোমাতলী বেড়িবাঁধ বাস্তবায়ন পরিষদ আহবায়ক ইউপি চেয়ারম্যান রফিক আহমদ, সদস্য সচিব এড. রফিকুল ইসলাম, প্রবীণ মুরুব্বী হাবিবুর রহমান, মো. ইউছুপ, আবুল ইসলাম, গোমাতলী ভুমিহীন সমিতির আবদুল গফুর এম.এ, হাসান আলী ভেদু, সাবেক ইউপি সদস্য নুরুল আবছার, হাফেজ মো. লেদু, মনছুর আহমদ, ইউপি মেম্বার আলা উদ্দীন, গোমাতলী সমবায় কৃষি ও মোহাজের উপনিবেশ সমিতির সহ সভাপতি সাইফুদ্দিন, সম্পাদক মোসলেম উদ্দিন, পরিচালক নুরুল আজিম, আবদুর রহিম, পোকখালী আওয়ামীলীগের যুগ্ম-সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ সভাপতি নাজিম উদ্দিন ও নুরুল হুদা প্রমূখ উপস্থিত ছিলেন।

উপজেলা চেয়ারম্যান জিএম রহিম বলেন, দীর্ঘদিন পরে হলেও বেড়িবাঁধ নির্মান কাজ শুরু হলে গোমাতলীবাসীর দু:খ মুছবে। এই বেড়িবাঁধের জন্য অনেক কষ্ট পোহাতে হয়েছে। অবশেষে কউক চেয়ারম্যান কর্নেল (অবঃ) ফোরকান আহমদ, জেলা প্রশাসক মো: আলী হোছন, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মোস্তাক আহমদ, সদর-রামু আসনের এমপি সাইমুম সরওয়ার কমল ও পাউবো নির্বাহী প্রকোশলী মো: সবিবুর রহমানের সহযোগিতায় বাঁধের কাজ শুরু হওয়ায় মহান আল্লাহর কাছে শুকরিয়া জানিয়ে সাংবাদিকদেরকেও ধন্যবাদ জানান তিনি ।