‘টেকনাফে ইয়াবা গডফাদারদের বাড়িতে যৌথ অভিযান, লাপাত্তা জাফর চেয়ারম্যান, আবদুর শক্কুর, আমিন ও সাইফুল করিম’ শিরোনামে ১৯ অক্টোবর দৈনিক ইনানীসহ কয়েকটি পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদে আমাদের পরিবারকে জড়িয়ে যে ভাষায় আক্রমণ করা হয়েছে তা শুধু উদ্দেশ্যমূলকই না চরম মিথ্যাচার বটে। রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ দীর্ঘদিন থেকে আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। আমার পিতা ৩বারের ইউপি মেম্বার, ১বার ইউপি চেয়ারম্যান এবং বর্তমান টেকনাফ উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান। আমিও বর্তমানে টেকনাফ সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হিসেবে জনগনের সেবায় নিয়োজিত আছি। আমরা এলাকার বিভিন্ন সরকারী-বেসরকারী সেমিনারে ইয়াবাসহ মাদক বিরোধী জনসচেতনতামূলক প্রচার-প্রচারনা চালিয়ে যাচ্ছি। মাদক রিরোধী অবস্থানের কারনে এবং আমাদের পারিবারিক জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে চিহ্নিত ইয়াবা সিন্ডিকেট ষড়যন্ত্র করছে। তারা ইয়াবা ব্যবসাসহ নিজেদের অপকর্ম আড়াল করতে অপপ্রচার চালিয়ে আসছে। ইতোপূর্বেও প্রতিপক্ষ আমাদের পরিবার সদস্যদের বিরুদ্ধে ইয়াবা ব্যবসার অপবাদ দিয়েছিল। বিভিন্ন পত্রিকায় এসংক্রান্ত মিথ্যা সংবাদ প্রকাশিত হয়। এর ধারাবাহিকতায় কথিত ‘অভিযান’ বলে মিথ্যা অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। মূলত: আমাদের বাড়ীতে সরকারী কোন সংস্থা অভিযান পরিচালনা করেননি। আমাদের ফ্ল্যাটে অবস্থানরত কিছু ভাড়াটিয়ার বাসায় আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার লোকজন গিয়েছিল। তবে সেখানে কাউকে আটক করা হয়নি। আমার পিতা স্বয়ং স্বশরীরে উপস্থিত থেকে আইনপ্রয়োগকারী সংস্থাকে সহযোগিতা করেছেন। এঘটনায় তিলকে তাল বানানো হয়েছে। আমাদের প্রতিপক্ষ অর্থ্যাৎ শত্রুপক্ষ এই জঘন্য অপপ্রচারে লিপ্ত। আমরা দ্ব্যর্থহীন ভাষায় মানহানিকর এসব মিথ্যা অপপ্রচারে কাউকে বিভ্রান্ত না হওয়ার আহবান জানাই। পাশাপাশি প্রকাশিত সংবাদের জোর প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাচ্ছি।

প্রতিবাদকারী
শাহাজান মিয়া
চেয়ারম্যান, সদর ইউনিয়ন পরিষদ, টেকনাফ।