মুহাম্মদ আবু সিদ্দিক ওসমানী : ভয়াবহ করোনা ভাইরাস জনিত পরিস্থিতিতে কক্সবাজারের জেলার কমবেশি সবাই খাদ্য সংকট সহ বিভিন্ন সমস্যায় পড়েছে। এ সংকটে কক্সবাজারের সুপ্রিয় জেলা প্রশাসক তৃনমুল পর্যায়ে গিয়ে প্রায় সকল শ্রেণি পেশার মানুষের খবর নিচ্ছেন। প্রশাসনিক শত ব্যস্ততা সত্বেও

অধ্যাপক আকতার চৌধুরী (৬ষ্ঠ পর্ব) সামাজিক দুরত্ব আর হোম কোয়ারেন্টাইন নিয়ে বাংলাদেশ একটা চরম সংকটময় সময় পার করছে। এর মধ্যে গত একমাসের করোনা পরিস্থিতি সবচেয়ে খারাপ দিন আজ ৭ এপ্রিল ২০২০। নতুন শনাক্ত হওয়া করোনা রোগীর সংখ্যা ৪১ জন ।

জহিরুল ইসলাম, এথেন্স (গ্রীস) থেকেঃ বিশ্বব্যাপী করোনা ভাইরাসের প্রকোপ ছড়িয়ে পড়েছে। লক্ষ লক্ষ মানুষ আক্রান্ত হচ্ছে। ইউরোপের মানুষও এই ভাইরাসের আক্রমণে বিপর্যস্ত। স্বাভাবিক জীবনযাত্রা প্রায় মাসাধিককাল ধরে বন্ধ। অর্থনৈতিক মন্দাও ক্রমশ দৃশ্যমান হচ্ছে। ইউরোপের দেশ গ্রিসও এর ব্যতিক্রম নয়। গ্রিসে

এম এ মাসুদঃ বিজ্ঞানের চরম উৎকর্ষের যুগে, স্মার্টফোনের কল্যাণে সারা পৃথিবী যখন আমাদের হাতের মুঠোয়। যখন টেকনোলজির উন্নয়নে অনেক জটিল, কঠিন কাজ খুবই সহজে সম্পন্ন করা যায়। যখন স্মার্টফোন ও চতুর্থ প্রজন্মের ইন্টারনেট সেবা সহজলভ্য হওয়ায় প্রতি ঘরে ঘরে এখন

রোমেন রায়হান জাপানিদের গল্প বলি। জাপান সরকার মাঝেমধ্যে তাঁদের জনগণের জন্য কিছু নির্দেশনা দেয়। যেমন হয়তো বলল, আমরা পাওয়ার সেভ করার জন্য সোম ও বৃহস্পতিবার এই দুই দিন লিফট ব্যবহার করব না। যে কয়দিন এই নিয়ম চালু রাখতে বলা, সেই

ছবি আছে করোনাকে আমরা আলিঙ্গণ করছি না তো! মোঃ নেজাম উদ্দিন গত ২১ মার্চ থেকে ঘরবন্ধী। এর মধ্যে এক দুবার বের হয়েছি মায়ের ওষুধ আর ঘরের নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের জন্য। বিনা প্রয়োজনে বের হই নি আগের মতো। সারা বিশ্বের মতো

করোনা ডায়েরী-৫ম পর্ব : অধ্যাপক আকতার চৌধুরী ৫ম পর্ব “কক্সবাজারে করোনা রোগী” এ শিরোনামের প্রতি মানুষের আর আস্থা থাকছেনা বলে মনে হয়। পাঠকদের কাঠগড়ায় সাংবাদিক সমাজ। তারা সরাসরি দোষী ভাবছেন সাংবাদিকদের। একজন সাবেক এমপি’র স্ট্যাটাসেও তা দেখলাম । লিখেছেন -“করোনা

রাজিদুর রহমান খুব কঠিন সময় যাচ্ছে আমাদের যদিও আমরা আতংকিত নয়। বলা হল সচেতন হতে। আচ্ছা বিগত ৪৯ বছরে আমরা কী সচেতন হতে পেরেছি? তাহলে হুট করে সচেতন হবো কিভাবে বলতে পারেন??!! এই যে গতকাল লক্ষাধিক শ্রমিক ঢাকা গেল। অনেকে

শাহীন মাহমুদ রাসেল দেশের বৃহৎ অংশের এক শ্রেনীর মানুষ উপার্জনহীন হয়ে পড়ায় থেমে গেছে নিম্ন আয়ের মানুষের জীবনের চাকা। নিভে গেছে তাদের রান্নার চুলা। ক্ষুধার্ত এ মানুষগুলোর বাড়ী বাড়ী সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে খাদ্য সহায়তা পৌঁছে দেয়ার ঘোষনা থাকলেও নেতার

মাহবুবা সুলতানা শিউলি: ঈদের ছুটি শেষে থুক্কু করোনা’র ছুটি শেষে গার্মেন্টস শ্রমিকসহ নানা পেশার মানুষের কর্মস্থলে যোগদানের জন্য কত কষ্টকর ছুটাছুটি। আমরা কতিপয় ঘরে বসে বসে হোম কোয়ারেন্টাইন পালন করে কি হবে ! আমার বিশ্বাস ছিল এ জাতি করোনার সাথেও

রেজাউল করিম চৌধুরীঃ করোনা ভাইরাস আক্রান্ত দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে প্রায় ভেঙে পড়া কৃষকের ও ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের উৎপাদন ও সরবরাহ পুনরুজ্জীবিত করা অত্যন্ত জরুরি। দেশের মোট শ্রমজীবি মানুষের ৮৫% ই অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের যারা গ্রাম, উপশহর এবং শহরে বাস করছেন। এই সম্পূর্ণ

অধ্যাপক রায়হান উদ্দিন সবাই বলেন আমাদের প্রেরনা চাই। আমরা সবাই হতাশায় ভুগছি।আমি একটা উদাহরন দিই ।প্রেরনা দিয়ে কি হয়।প্রৃথিবীতে আজ পর্যন্ত ১৮ টি সভ্যতা এসেছে।তাদের মধ্যে বলা হয় সব চেয়ে বড় সভ্যতা হচ্ছে গ্রীক সভ্যতা।এথেন্সের কিছু মানুষের কাছেই গ্রীক সভ্যতা

জিয়াউর রহমান মুকুল সরকারী অসরকারি বলে যেমন কোন অসুখ নেই তেমনি সরকারি অসরকারি ভাইরাস বলে কোন জীবাণু নেই।ভাইরাস সকল ধর্ম, বর্ণ,গোত্র,জাতি,লিঙ্গ কিংবা বয়স চিন্তা করে আসেনা;আসে সকলের জন্য।জাতি রাস্ট্রের সীমানা ছাড়িয়ে ভাইরাস এখন বিশ্ব জয়ের উল্লাস করছে। এপর্যন্ত সারা বিশ্বের

  -মুহাম্মদ আতিকুল ইসলাম   বাংলাদেশে সাম্প্রতিক সময়ে দেখা যাচ্ছে, কেউ জ্বর,ঠান্ডা,কিংবা শ্বাসকষ্ঠের,লক্ষণ নিয়ে হাসপাতালে গেলে তাকে করোনা সন্দেহে,বেসরকারি ক্লিনিক,এমনকি সরকারি হাসপাতালগুলোতেও ভর্তি করা হচ্ছে না।পত্রিকা কিংবা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এ নিয়ে যথেষ্ট লেখা -লেখি হয়েছে।হৃদয়বিদারক এ সংবাদগুলি পড়ে অনেক বিবেকবান

মুহাম্মদ আবু সিদ্দিক ওসমানী  সারা বিশ্বের চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা বলছেন, এযাবৎ কাল যত ছোঁয়াচে রোগ পৃথিবীতে এসেছে তারমধ্যে সবচেয়ে ভয়ংকর শক্তিশালী ছোঁয়াচে রোগ হলো COVID-19 অর্থাৎ করোনা ভাইরাস। এদেশের বাস্তবতার নিরিখে আমি বলছি, করোনা ভাইরাস (COVID-19) কোন অবস্থাতেই ছোঁয়াচে রোগ নয়,

– আল্লামা মাহমুদুল হক পুরো বিশ্বকে আজ কাবু করে ফেলেছে করোনা। করোনার আঘাতে অধিকাংশ দেশ কার্যত অচল হয়ে পড়েছে। বাংলাদেশের পরিস্থিতিও আশংকার দিকে যাচ্ছে। বাংলাদেশে এখনো মহামারী আকারে ছড়াতে না পারলেও আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। মহান আল্লাহ আমাদের হেফাজত করু। প্রাণঘাতী

জিয়াউর রহমান মুকুল বিশ্ব ব্যাপি মহামারী আকারে ছড়িয়ে পড়া কোভিড-১৯ রোগের বিস্তাররোধে সারা দুনিয়া হিমশিম খাচ্ছে। শুরু থেকে এরোগের বিরুদ্ধে লড়াই করতে গিয়ে আমরা অনেক গুলো ওয়ার্ডের সাথে পরিচিত হলাম যেমনঃ হোম কোয়ারান্টাই, আইসোলেশন & সোশ্যালডিস্ট্যান্সসহ আরো অনেকো।বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার

রেজাউল করিম চৌধুরীঃ এনজিও বন্ধুরা ঐক্যবদ্ধ থাকুন, নিজেদের মধ্যকার দ্বন্দ্ব-বিভক্তি ত্যাগ করুন, সরকারের সাথে কথা বলুন এবং স্থানীয় এনজিও/সিএসওগুলিকে রক্ষা করুন। গতকাল আমি স্থানীয় একটি এনজিও নেতার ফোন পেয়েছি, তারা স্বল্প পরিসরে ক্ষুদ্র ঋণ কার্যক্রম পরিচালনা করেন এবং বিভাগীয় পর্যায়ে

মুফতি মিজানুর রহমান : বিশ্ব আজ করোনাভাইরাসে আক্রান্ত। আমাদের দেশও বেশ ঝুঁকিপূর্ণ। সরকার ও জনগণ চরম উদ্বিগ্ন। এ সংকটময় মুহূর্তে আমাদের তাওবা, ইস্তেগফার ও আল্লাহর সাহায্য প্রার্থনার পাশাপাশি সর্বোচ্চ সতর্কতা গ্রহণ করতে হবে। একটি হাদিসে আছে ইসলামে কোনো কুলক্ষণ ও

অধ্যাপক আকতার চৌধুরী (৪র্থ পর্ব) করোনা হোম কোয়ারেন্টাইন টাইমে কক্সবাজারে অনেক কিছু ঘটে গেছে। তা কম বেশী সবার জানা । তবু ডায়েরী লিপিবদ্ধ করতে গিয়ে এগুলো উল্লেখ না করলে অপূর্ণতা থেকে যায়। এ ছাড়াও গত ২ দিনের ঢিমে তালের হোম

ফেসবুক কর্ণার: আজকে গোটা জাতি মহাক্রান্তিকাল অতিক্রান্ত করছে। জাতির এই দূর্যোগঘন মূহুর্তে বিশেষ করে মেম্বার, চেয়ারম্যান ও এমপিদের এগিয়ে আসা একান্ত প্রয়োজন। আমি আমার এলাকার কথা বলছি, ভোটের সময় এই জনপ্রতিনিধিরা জনগণের পায়ে ধরে সালাম করে কত কাকুতি মিনতি, তাল-বাহানা

শাহীন আবদুর রহমানঃ আমরা চাই কি’বা না চাই, মানি কি’বা না মানি, সারাবিশ্ব কিন্তু আজ করোনাময়। আমেরিকার নিউইয়র্ক থেকে শুরু করে বাংলাদেশের শিবচর – নিমিষেই এভাবে সারাবিশ্বে সে ছড়িয়ে পড়েছে, চষে বেড়াচ্ছে দুর্দান্ত প্রতাপে। কোন কুটনৈতিক মারপ্যাঁচ, কোন সীমানা প্রাচীর,

  মোঃ কামাল হোসেন আট বছরের শিশু তাসনিম, কথা বলতে পারেনা এখনো, নাম ধরে ডাকলে তাকিয়ে থাকে অন্যদিকে, পরিবারের অন্যদের মত হাসি কান্না উপভোগ করতে পারে না। তার জন্য পরিবারের অন্যদের আনন্দ, সুখ বিলীন প্রায়। এখন সে মায়ের হাত ধরে

মাহফুজুল হক সকালে ঘুম থেকে জেগে দেখি কক্সবাজার শহরের এন্ডারসন রোডস্থ আমাদের বাড়ির সদর দরজার সামনে কয়েক ফুট ব্যবধানে মাথা সমান উচ্চতার এক ইটের দেয়াল তুলছেন কয়েকজন। বাবা সে কাজ তদারকি করছেন আর কাজ দ্রুত শেষ করতে তাগাদা দিচ্ছেন। সামনের

মফিজুর রহমান: কক্সবাজার এক সময় একটি পূর্ণ নিরাপদ পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে দেশে বিদেশে সমাদৃত ছিল।প্রকৃতি তার আপন নিয়মে নিজেকে পরিবর্তন করতো।ঋতু শ্রবন যেন দৃশ্যমান এই জনপদে… আমরা সব হারিয়েছি। প্রকৃতি, জীববৈচিত্র, প্রাকৃতিক সম্পদ, পরিবেশ সবকিছু যেন ওলটপালট হয়ে গেল একে

প্রজ্ঞানন্দ ভিক্ষুঃ গত ৮ মার্চ বাংলাদেশে প্রথম করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী ধরা পড়ে। সেই থেকে বাড়তে বাড়তে এখন সংখ্যা ৪৮ জনে দাঁড়িয়েছে। যেহেতু আমাদের দেশে শুরু থেকে এই মহামারি সুযোগ নিতে পারেনি তাই বাংলাদেশ সতর্ক হওয়ার সুযোগ পেয়েছে যা চীন আক্রান্ত

-হাসান আল মাহমুদ বাংলাদেশে অনেক সময় দেখা যায় অনেকে এপ্রিল ফুল পালন করে ! কিন্তু একবারও কি আমরা চিন্তা করেছি এপ্রিল ফুলের ইতিহাস কি ? কোথা থেকে আসল এই এপ্রিল ফুল? আসুন জেনে নিই ইতিহাসের সেই কলঙ্কময় ঘটনার কথা। এপ্রিল

ইউছুফ আরমান স্পেনের ১৪৯২ সালের ইতিহাস খুব স্মরণীয়। ৭১২ সালে যে রাজ্যের বুনিয়াদ সুপ্রতিষ্ঠিত হয়, তাহারই শোচনীয় পতন ৭৮০ বৎসর পরে ১৪৯২ সালে। স্পেনে এই সুদীর্ঘ সময়ের গ্রানাদা শাসনের সমাপ্তি ঘটে ফার্ডিনাগু ও ইসাবেলার গ্রানাদা অধিকারের ফলে। খ্রিস্টানদের গ্রানাদা দখল

রেজাউল করিম চৌধুরীঃ সামাজিক উদ্যোগ কথাটির মানে হলো- প্রতিটি নাগরিক তাঁর সাধ্যানুযায়ী কিছু উদ্যোগ গ্রহণ করবে, যা সরকারের গৃহীত উদ্যোগগুলোকে সহযোগিতা করবে। এই ধরণের উদ্যোগের জন্য বাইরের কারো সাহায্যের জন্য অপেক্ষা করা উচিত নয়। করোনার বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য আমাদের

অধ্যাপক আকতার চৌধুরী ৩য় পর্ব আমাদের কিছু তিক্ত অভিজ্ঞতা আছে। বিশেষ করে চাঁদ দেখা কমিটি নিয়ে । কোন এক বছর সন্ধ্যা ৭টার খবরে বলা হল ,দেশের কোথাও চাঁদ দেখা যায় নাই । মানুষ জন তারাবির নামাজ আদায় করলেন। ঘরমুখো মানুষগুলো