বিগত ১৩/০৯/২০১৭ইং তারিখ দৈনিক কক্সবাজার এবং কক্সবাজার নিউজ ডট কম অনলাইন পত্রিকায় ট্যুর অপারেটর ওনার্স এসোসিয়েশন অব কক্সবাজার (টুয়াক) শিরোনামে প্রকাশিত গণবিজ্ঞপ্তিটি আমাদের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। উক্ত গণবিজ্ঞপ্তি দাতাগণ দীর্ঘ একযুগ যাবত ট্যুর অপারেটর এসোসিয়েশন অব কক্সবাজার (টুয়াক) এর সদস্য ছিলেন এবং বিভিন্ন সময় বিভিন্ন পদে দায়িত্বশীল ছিলেন। বিগত কার্যকরি কমিটিতে এম. রেজাউল করিম সভাপতি এবং এস. এম. কামরুজ্জামান ওবায়দুল সিনিয়র সহ-সভাপতি ছিলেন। ২০১২-২০১৫ সালের কমিটিতে এস. এম. কিবরিয়া খানঁ সভাপতি এবং এম. রেজাউল করিম সহ-সভাপতি থাকাকালিন সমবায় অধিদপ্তর হতে ট্যুর অপারেটর বিজনেজ কো-অপারেটিভ সোসাইটি লিঃ নামে নিবন্ধন করা হয়েছে যাহার রেজিঃ নং- ২০৫০। পরবর্তীতে সাধারণ সভার সিদ্ধান্ত মোতাবেক ট্যুর অপারেটর এসোসিয়েশন অব কক্সবাজার (টুয়াক) বাংলাদেশ নামে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক রেজিষ্টার অব জয়েন্ট স্টক কোম্পানী হতে নিবন্ধন গ্রহনের সিদ্ধান্ত গৃহিত হয়। বিগত ০১/১১/২০১৫ইং তারিখ কার্যকরি কমিটির সিদ্ধান্ত মোতাবেক নিবন্ধন সম্পন্নের দায়িত্ব এম. রেজাউল করিম স্বপ্রণোদিত হয়ে গ্রহন করেন। অথচ তিনি সকলের অগোচরে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে বাংলাদেশ ট্যুরিজম এসোসিয়েশন নামে নিবন্ধনের আবেদন করে। এম. রেজাউল করিম সভাপতি থাকাকালিন সংগঠন পরিচালনায় ব্যর্থতা, অনিয়ম-দুর্নীতি, স্বেচ্ছাচারিতার ইত্যাদির কারণে সাধারণ সদস্যরা তাকে বর্জন করেন। ঠিক এই অবস্থায় তিনি নিজেকে সভাপতি পরিচয় প্রদান বহাল রাখার কুমানষে আমাদের প্রতিষ্ঠানে কর্মরত ছিলেন এমন কিছু ট্যুর গাইড নিয়ে শ্রম পরিদপ্তর হতে ট্যুর অপারেটর ওনার্স এসোসিয়েশন অব কক্সবাজার (টুয়াক) নামে একটি শ্রমিক ইউনিয়ন নিবন্ধন নেন। তাহার এই কু-কর্মে একনিষ্ট সহযোগি ছিলেন সাবেক সিনিয়র সহ-সভাপতি এস. এম. কামরুজ্জামান ওবায়দুল। তিনি নিজেকে একজন প্রভাবশালী নেতা বলে দাবি করেন। তাদের নবগঠিত শ্রমিক ইউনিয়নে এস. এম. কামরুজ্জামান ওবায়দুল সাবেক সিনিয়র সহ-সভাপতি পদ থেকে পদচ্যুত হয়ে সাধারণ সম্পাদক পদ গ্রহন করায় সকলের নিকট হাসির পাত্রে পরিণত হয়েছে। আপনাদের যদি সংগঠন করার এতই যোগ্যতা থাকে, তবে নিজ নামে পরিচিতি লাভ করে প্রমান করে দেখান। অযোগ্যতার দায় মাথায় নিয়ে আপনারা সংগঠন থেকে চেয়ার-টেবিলসহ পলায়ন করেছেন। আমাদের টাকায় আপনারা ভিন্ন নামে সংগঠন নিবন্ধন নিয়ে গুরুতর অপরাধ করেছেন। টুয়াকের মালামাল এবং টাকা-পয়সার হিসাব না দিয়ে এবং কোন প্রকার দায়িত্ব হস্তান্তর না করে আত্মসাৎ করে পালিয়ে যাওয়ার সুযোগ সাধারণ সদস্যরা আপনাদেরকে দিবেন না। ইন্টারন্যাশনাল লেবার অর্গানাইজেশন (আইএলও) এর অধীনে বরাদ্ধ পাওয়া টাকা টুয়াকের ব্যাংক একাউন্টে জমা না করে প্রতারণামূলক আরেকটি একাউন্টে জমা করে আত্মসাৎ করার জন্য খুব শীঘ্রই ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
আপনাদের দীর্ঘদিনের পরিচিত Tour Operators Association of Cox’s Bazar (TOAC) বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধিনে নিবন্ধন প্রক্রিয়াধীন একটি সংগঠন। কক্সবাজারবাসী এবং জনপ্রশাসনকে অবগত করছি যে, Tour Operators Association of Cox’s Bazar (TOAC) এবং Tour Operator Owners Association of Cox’s Bazar (TOOAC) দুটি আলাদা আলাদা সংগঠন। যারা TOAC কে TOOAC নামে চালিয়ে দিতে চাচ্ছে তাদের ব্যাপারে সর্তক থাকার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি।
প্রতিবাদ দাতাগণ
এম. এ. হাসিব বাদল, কামরুল ইসলাম, ছৈয়দুল হক কোম্পানী, এম. এম. সাদেক লাবু, বোরহান উদ্দিন, তোফায়েল আহমেদ, এস.এম. কিবরিয়া খাঁন, আসাফ উদ্ দৌলা (আশেক), শাহনেওয়াজ গুংগু, মফিজুর রহমান, আনোয়ার কামাল, আবুহেনা মোঃ শাহাজান, ইফতেকার চৌধুরী, আল আমিন বিশ্বাস তুষার, শফি ্উল্লাহ, কফিল উদ্দিন, হোসাইন ইসলাম বাহাদুর, এস এ কাজল, দিদার হোসাইন, সাহেদুল ইসলাম সাহেদ, মোহাম্মদ আরিফ, মোঃ হাবিব উল্ল¬াহ, জিয়াউর রহমান, কামাল হোসেন খোকন, এস এম শাহ্ আলম, নাসিরুল ইসলাম, তৌহিদুল ইসলাম তোহা, সাইফুল আলম, এম. এ মতিন, রফিকুল ইসলাম, শহিদুল্ল¬াহ নাঈম, মোহাম্মদ ফাহাদ, মোহাম্মদ সেলিম, মনিবুর রহমান টিটু, আবুল মনসুর (মোঃ নূর), মোহাম্মদ ইদ্রিস, মোঃ ফারুক আজম, মোঃ আসলাম খাঁন, আবুল কালাম, আবদুচ সাত্তার, মোঃ মুকিম খাঁন, রাসেল ভুইঁয়া, ছেবর আলম, মাহবুব হোসাইন সুমন, নাছির উদ্দিন, মোঃ পারভেজ সিকদার, মোহাম্মদ তাহের, মোঃ খোরশেদ আলম, মোঃ সাইফুল ইসলাম, ইয়াছির আরফাত, মোহাম্মদ জনি, মোহাম্মদ রিয়াদ, শফিউল আলম শফি, রিদুয়ান সাঈদী বিপু, মোঃ আবুল কালাম, মোঃ হাফিজ উদ্ দৌল্লাহ্, মোঃ জাহিদ, মোঃ শফিকুর রহমান সহ আরো অনেকে।