প্রেস বিজ্ঞপ্তি:
সদ্যঘোষিত ঘুমধুম ইউনিয়ন ছাত্রদলের ৫ সদস্য বিশিষ্ট অাংশিক কমিটি থেকে আমি পদত্যাগ করলাম । অযোগ্যদের কমিটিতে পদবী দেওয়া সক্রিয় কর্মীদের নিচের সারীতে দেওয়া, ত্যাগী আর অসংখ্য কর্মীদের পদবঞ্চিত এবং সিনিয়র-জুনিয়র যাচাই-বাছাই না করে কমিটি ঘোষণা করায় আমি নিম্নস্বাক্ষরকারী অযোগ্য ও ব্যর্থ ইউনিয়ন কমিটি থেকে স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করছি। উল্লেখ্য আমি বিগত ১০ বছর ধরে ছাত্রদলের বিভিন্ন ইউনিটের দায়িত্বে আছি সে দায়িত্ব যথাযথভাবে অতীতের ন্যায় পালন করবো। যারা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের হাতে গড়া সংগঠন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল ঘুমধুম ইউনিয়ন শাখার সুনাম নষ্ট করেছে আমরা আশা করবো বিএনপির সিনিয়র নেতৃবৃন্দ যাতে সঠিক পদক্ষেপ গ্রহণ করেন। আর তা না হলে প্রাণপ্রিয় সংগঠন কালক্রমে হারিয়ে যাবে ছাত্রদের অন্তর থেকে। আমরা অতীতে সকল আন্দোলন সংগ্রামে ঘুমধুমের রাজপথে সক্রিয় ছিলাম। আমরা দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার ডাকে, ঘুমধুমের বিএপি,ছাত্রদলসহ অঙ্গ সংগঠন ঐক্যবদ্ধ ভাবে স্বৈরারারী হাসিনা সরকারের বিরুদ্ধে রাজপথে থাকবো ইনশাল্লাহ।

নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা ছাত্রদল ঘোষিত ইউনিয়ন ছাত্রদল কমিটি কেন অযোগ্যদের দিয়ে করা হয়েছে। জেলা ছাত্রদলের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ সুষ্ঠ তদন্ত করে বিষয়টির বিহীত ব্যবস্থা নিবেন।

উল্লেখ্য: জুন মাসে কেন্দ্রীয় বিএপির নেতাদের সাথে দেখা করার অজুহাতে ঘুমধুম ইউনিয়ন ছাত্রদলের কমিটি বিলুপ্ত করে নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা ছাত্রদল। ৩১ অাগস্ট শাহ নেওয়াজ চৌধুরীকে সভাপতি ও মো: শাহজালালকে পুণরায় সাধারণ সম্পাদক করে ৫ সদস্য বিশিষ্ট অাংশিক কমিটি ঘোষনা করে উপজেলা ছাত্রদল। উক্ত কমিটি ঘোষণার পর পরই প্রতিবাদ মিছিল সমাবেশ করে ঘুমধুম ইউনিয়ন ছাত্রদলের দীর্ঘদিনের ত্যাগী, সিনিয়ন নেতাকর্মীরা। সবদিক বিবেচনা করে গত ৪ সেপ্টেম্বর উপজেলা সভাপতি/সাধারণ সম্পাদক বরাবরে সেচ্ছায় পদত্যাগ পত্র জমা দেন অাংশিক কমিটির সাধারন সম্পাদক মো: শাহজালাল।