পবিত্র হজের পরে সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে চাঁদপুর, বরিশাল, পটুয়াখালী, বরগুনা, লক্ষ্মীপুর, সাতক্ষীরাসহ দেশের বিভিন্ন জেলার শতাধিক গ্রামে  উদযাপিত হচ্ছে ঈদ-উল আজহা।

চাঁদপুরে ৪০টি গ্রামে উদযাপিত হচ্ছে পবিত্র ঈদ-উল আজহা। সাদ্রা হামিদিয়া দাখিল মাদ্রাসা মাঠে ঈদ-উল আজহার প্রধান জামায়াত অনুষ্ঠিত হয়। এছাড়া জেলার হাজীগঞ্জ, ফরিদগঞ্জ, মতলব দক্ষিণ ও কচুয়া উপজেলায় প্রায় ৮৭ বছর যাবত ঈদ উদযাপন করছেন।

চট্টগ্রামের চন্দনাইশ শাহ-সুফি দরবার শরীফ, সাতকানিয়া মির্জাখালী দরবার শরীফ এবং আহমাদিয়া জামাত (কাদেরিয়া ও জাহাঙ্গারিয়া তরিকার) অনুসারীরা শুক্রবার সকাল ৯ টায় ঈদের নামাজ আদায় শেষে আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের আশায় পশু কোরবানি করবেন।

এদিকে রবিশাল ও পটুয়াখালীর জেলার সহস্রাধিক পরিবার ঈদ-উল আজহা উদযাপন করছেন। বরিশাল নগরীর ২৩ নম্বর ওয়ার্ডে তাজকাঠি জাহাঁগিরিয়া শাহ সুফি মমতাজিয়া জামে মসজিদ, নগরীর ২৬ নম্বর ওয়ার্ডে হরিণাফুলিয়া চৌধুরীবাড়ি শাহ্ সুফি মমতাজিয়া জামে মসজিদ, ২২ নম্বর ওয়ার্ডের জিয়া সড়ক শাহ সুফি মমতাজিয়া মসজিদে ঈদের নামাজ অনুষ্ঠিত হবে।  এছাড়া বরিশাল সদর উপজেলার সাহেবেরহাটে দুইটি, বাবুগঞ্জ উপজেলায় চারটি, হিজলায় দুইটি, মেহেন্দিগঞ্জে দুইটি, বাকেরগঞ্জে একটি জামাতের আয়োজন করা হয়েছে।