এম. এ আজিজ রাসেল

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কক্সবাজারকে বিশ্বের কাছে তুলে ধরতে এবং স্থানীয়দের জীবন মান উন্নয়নে লক্ষ কোটি টাকার বিভিন্ন মেগা প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। পাশাপাশি কক্সবাজারের পরিবেশ সুন্দর ও নিরাপদ রাখা আমাদের সকলের দায়িত্ব। পশু কোরবানী দেয়া যেমন ফরজ, ঠিক তেমনি পরিস্কার পরিচ্ছন্নতাও ঈমানের অঙ্গ। পরিবেশ ও স্বাস্থ্য সুরক্ষা, দূষণরোধ ও শহরকে পরিচ্ছন্ন রাখতে তাই নির্দিষ্ট স্থানে কোরবানীর জবাই করুণ। প্রয়োজনে এ বিষয়ে ঘরে ঘরে গিয়ে সচেতনতা সৃষ্টি করতে হবে। এতে সমাজের সকলের সম্মিলিতভাবে সহযোগীতা করতে হবে। বৃহস্পতিবার সকালে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত আসন্ন পবিত্র ঈদুল-আযহার দিনে পরিবেশ ও স্বাস্থ্য সুরক্ষা, দূষণরোধ ও শহরকে পরিচ্ছন্ন রাখতে নির্দ্দিষ্ট স্থানে কোরবানী দেয়ার লক্ষ্যে পৌরসভার বিভিন্ন ওয়ার্ডের কাউন্সিলর, সমাজ, মহল্লা ও পাড়ার সর্দার ও বিশিষ্টজনদের মতবিনিময় সভায় জেলা প্রশাসক মোঃ আলী হোসেন সভাপতির বক্তব্যে উপরোক্ত কথা বলেন। তিনি আরো বলেন, পৌরসভার ১২টি ওয়ার্ডে কোরবানী দিতে ৬২টি স্থান নির্ধারণ করা হয়েছে। এ ছাড়া সকল উপজেলা ও ইউনিয়ন পরিষদেও নির্ধারিত স্থানে কোরবানী দেয়ার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

সভায় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) ও স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-পরিচালক মো: আনোয়ারুল নাসের, জেলা আওয়ামীলীগ সভাপতি এ্যাডভোকেট সিরাজুল মোস্তফা ও সাধারণ সম্পাদক মুজিবুর রহমান, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট খালেদ মাহমুদ, ইমাম সমিতির সভাপতি,কক্সবাজার সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি আবু তাহের চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক জাহেদ সরওয়ার সোহেল. এ্যাডভোকেট ফরিদুল আলম,সিনিয়র সহকারি পুলিশ সুপার (ট্রাফিক) বাবুল চন্দ্র বণিক, সহকারি কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিষ্ট্রেট আরডিসি) জুয়েল আহমেদ,ফারজানা প্রিয়াংকা ও মোহাম্মদ সেলিম শেখ, জেলা জাসদ সভাপতি নঈমুল হক চৌধুরী টুটুল, পৌরসভার মেয়র মাহবুবুর রহমান, প্রাণী সম্পদ, মার্কেটিং ও সোনালী ব্যাংক কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন।