বিশেষ সংবাদদাতা:
মহেশখালীর কালামারছড়ার নোনাছড়িতে  চাঁদার দাবিতে তিন যুবককে কুপিয়ে জখম করা হয়েছে।েএতে তারা গুরুতর আহত হয়েছে।
২০ আগস্ট  সকাল ৯টায় এই ঘটনা ঘটে। তবে কোনো রকম ছাড়াও পেলেও খালী স্টাম্পে দস্তখত নিয়ে আহতদের পরিবারের মাঝে হস্তান্তর করেছে সন্ত্রাসীরা।
স্থানীয়রা জানান, চাদার দাবীতে নোনাছড়ি এলাকার আমান উল্রাহ, মাহাবুবও কামাল ককে অপহরন করে মারাত্মত ভাবে আহত করেছে অপহরনকারীরা। এদের মধ্যে আমান উল্লাহকে মারধরে  শান্ত হয়নি তারা শেষে কালি স্টাম্পে সই নিয়ে পরিবারকে হস্তান্তর করেছে । সেই নোনাছড়ি গোদার পাড়ার লেদু মিয়ার পুত্র বলে জানা গেছে।
আহত আমান উল্লাহ জানান, স্থানীয় সন্ত্রাসী সেলিম চৌধুরীর লালিত সন্ত্রাসী সাহাব উদ্দিন,বেলাল,জয়নাল,আবছারের নেতৃত্বে একদল অস্ত্রধারী চাদার দাবীতে প্রথমে আমাকে অপহরন করে পাহাড়ে নিয়ে যায় পরে উপযপুরী কুপিয়ে কালি ষ্টাম্পে আমার বড় ভাইয়ের কাজ থেকে দস্তখত নিয়ে কোন রকমে আমাকে অামার পরিবারে কাছে দেয়।
এদিকে আমান উল্লাহ মা নুরুজ্জাহান জানান, সন্ত্রাসীদের অত্যচারে বাড়িতে থাকতে পারিনা চাদা দিয়ে থাকতে হয়।  তাদের বিষয়ে থানা বা কাউকে বিচার দিলে বসতবাড়িতে থাকতে দিবেনা মর্মে নির্যাতন করবে আমাদের। আমরা বাচঁতে চাই প্রশাসনের কাছে একটু আশ্রয় প্রার্থনা করছি।
স্থানীয় হাসপাতালের চিকিৎসকরা জানান, আমান উল্রাহর পায়ে,হাতে,শরিরের বিভিন্ন স্থানে গুরুতর আহত হন।  বিষয় টি মহেশখালী থানার সহকারী পুলিশ সুপার রতন দাশ গুপ্তকে অবহিত করা হয়েছে।
কালারমারছড়ার ইউপি চেয়ারম্যান তারেক বিন ওসমান শরিফ জানান, সকালের দিকে নোনাছড়ির ৩ যুবকে চাদার দাবীতে সেলিমের লোকজন অপহরন করে নিয়ে গিয়ে মারধর করার বিষয়টি সঠিক।  তিনি এবিষয়টি প্রশাসনিক ভাবে হস্থক্ষেপের আহবান জানান।