গত ২২ শে জুলাই দৈনিক ইনানী , আমাদের কক্সবাজার সহ বিভিন্ন লোকাল পত্রিকায় ও অনলাইন নিউজ চকরিয়া নিউজ ও কক্সবাজার নিউজ (সিবিএন)-এ প্রকাশিত চকরিয়ায় সমানতালে ফাঁসিয়াখালী রেঞ্জের বনভূমি দখল করে দোকান বসতি নির্মাণের হিড়িক সংবাদটি আমাদের দৃষ্টি গোচর হয়েছে। যাহা সম্পূর্ণ মিথ্যা , বানোয়াট , ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্যে প্রণোদিত। এলাকার কিছু গাছ চোরেরা আমাদের থেকে অবৈধ সুবিধা না পেয়ে আমাদের ফাঁসানোর জন্য সাংবাদিক ভাইদের ভূল তথ্য দিয়ে এ সংবাদটি প্রকাশ করেছে। আসল ঘটনা হল আমরা মালুমঘাট হাসিনা পাড়ায় বসবাস করায় গাছ চোরেরা মাদার ট্রি গর্জন গাছ চুরি করতে না পেরে এসব বানোয়াট সংবাদটি প্রকাশ করে। ডুলাহাজারা বনবিট কর্মকর্তা জাকের আহমদ সরেজমিনে এসে দেখতে পায় ১নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগ ও যুবলীগের অনেক আগের নির্মানাধীন সামান্য একটি অফিস । তা দেখে উক্ত বিট কর্মকর্তা ঘটনাস্থল ত্যাগ করে। মূলত অফিসটি ২০১২ সালে স্থাপিত হয়। কিন্তু উক্ত ১০.০ একর জায়গা জুড়ে ফর্ম সাইডে ঐ অফিস নির্মাণ করায় তখনকার ডুলাহাজারা বন বিট কর্মকর্তা মো: গাজী বাহার উদ্দীন আমাদের ১৪ জনকে আসামী করে একখানা বন মামলা দায়ের করে। যার মামলা নং জি.আর-৪০১/১২, থানা মামলা নং- ২৩, তারিখ : ১১/০৮/২০১২ইং। অত্র মামলায় আমরা অনেকেই জেল হাজত পর্যন্ত খাটিয়া এসেছি। বিধায় এ মামলাটি আমরা গত ১৪/০১/২০১৫ইং তারিখে খারিজ পেয়ে উক্ত মামলা ও জায়গার ডিগ্রি লাভ করিয়াছি। বর্তমানে এ অফিসটি পূন: ছাউনি করাতে কিছু সাংবাদিক ভাইয়েরা আমাদের কাছ থেকে অর্থের সুবিধা না পেয়ে এবং অত্র জায়গার সম্পর্কে কোন তথ্য না নিয়ে মনগড়া সংবাদটি প্রকাশ করেছে। এই সংবাদে বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট বনবিভাগ ও প্রশাসনকে অনুরোধ জানাচ্ছি।
প্রতিবাদকারী
পক্ষে
১। শেখ মো: ফোরকান (সভাপতি)
২। দলিল আহমদ ( সেক্রেটারী)
০১নং ওয়ার্ড যুবলীগ , ডুলাহাজারা ইউনিয়ন শাখা।