প্রেস বিজ্ঞপ্তি:
বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির মৎস্যজীবি বিষয়ক সম্পাদক ও সাবেক সাংসদ লুৎফুর রহমান কাজল বলেছেন বাঁকখালী নদীর নাব্যতা হ্রাস পাওয়ায় পাহাড়ী ঢলে প্রতিবছর হাজার হাজার মানুষ -ঘরবাড়ী বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে,
পরিকল্পিত ভাবে এই নদী ড্রেজিং হলে অন্তত এসব মানুষ প্লাবন থেকে পরিত্রান পেতো, এবং রক্ষা হতো মানুষের লক্ষ -লক্ষ টাকার সম্পদ।
কিন্তু সরকার তা বাস্হবায়নে দীর্ঘ সময় করছে,
তিনি আরো বলেন গত বুধবারের বন্যায় রামুর অনেক গ্রাম পানি বন্দী রয়েছে, এবং যান চলাচলে অযোগ্য হয়েছে রামুর অভ্যন্তরীন অনেক সড়ক,
তিনি বন্যায় ক্ষতি গ্রস্হ ও পানি বন্দীদের দ্রুত ভাবে সরকারী ভাবে পর্যাপ্ত ত্রান বিতরন দাবী জানান
তিনি ৬ জুলাই বৃহস্পতিবার বিকেলে রামু সদর ফতেখারকুল লামার পাড়া,পুর্ব মেরংলোয়া,অফিসের চর,ও রাজারকুল ইউনিয়নের চিকল ঘাট বন্যা কবলিত গ্রাম ও চলাচল অযোগ্য রাস্তাঘাট পরিদর্শন কালে একথা বলেন। তিনি দলীয় নেতাকর্মীদের উদ্দ্যেশ্য করে বলেন, যাদের সহায় সম্বল রয়েছে যার পক্ষে যতটুকু সম্ভব বন্যার্তদের সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিন।
পরিদর্শনকালে সাবেক সাংসদের সাথে ছিলেন, রামু উপজেলা বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক (ভারপ্রাপ্ত) ফোরকান আহমদ, সম্মানিত উপদেষ্টা আকতারুল আলম চৌধুরী, সাংগঠনিক সম্পাদক মেরাজ আহমেদ মাহিন চৌধুরী, ফতেখারকুল ইউনিয়ন বিএনপি’র সভাপতি আবুল বশর মেম্বার, সাধারণ সম্পাদক আজিজুল হক, কাউয়ারখোপ বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহ আল মামুন, উপজেলা বিএনপি’র সহ-সভাপতি আবুল আলা, যুগ্ম-সম্পাদক আবুল বশর বাবু, দপ্তর সম্পাদক ফয়েজ উদ্দিন রাশেদ, সহ সসাংগঠনিক সম্পাদক কামাল উদ্দিন মেম্বার, উপজেলা যুবদলের আহবায়ক মির্জা নুরুল আবছার, সাধারণ সম্পাদক জয়নাল আবেদিন বাবু, উপজেলা বিএনপি’র স্বাস্হ্য বিষয়ক সম্পাদক মোহাম্মদুল হক জনি, উপজেলা ছাত্রদলের সভাপতি এইচ এম মাসুদ, সাধারণ সম্পাদক আনচারুল হক, সাংগঠনিক সম্পাদক সালমান শাহ আবিরসহ বিএনপি, যুবদল ছাত্রদলের বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী উপস্হিত ছিলেন।