কক্সবাজার শহরের বাহারছড়া একটি ঐহিত্যবাহী এলাকা। দীর্ঘদিন ধরে এলাকার অলিগলিতে কিছু চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী এলাকায় অবাধে প্রশাসনের চোখকে ফাঁকি দিয়ে মরণ নেশা ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। ইয়াবা ব্যবসা করে অনেকেই রাতারাতি কোটিপতির তালিকায় নাম লিখিয়েছে। এলাকার সচেতন মহল দীর্ঘ দিন ধরে মাদকের বিরুদ্ধে আন্দোলন করে আসছে এবং একাধিকবার মাননীয় পুলিশ সুপার বরাবরে স্মারকলিপিও প্রদান করা হয়েছে। সম্প্রতি এলাকার চিহ্নিত ইয়াবা সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে দৈনিক কক্সবাজার’৭১ পত্রিকায় ধারাবাহিক সংবাদ প্রকাশিত হওয়ার পর এলাকাবাসী সোচ্ছার হলে ইয়াবা সিন্ডিকেটের সদস্যরা বেপরোয়া হয়ে তরুণ রাজনীতিবীদ শহর আওয়ামীলীগ নেতা, রাজধানী ট্যুরিজমের সত্বাধিকারী, ট্যুর অপারেটর এসোসিয়েশন অব কক্সবাজার (টুয়াক) এর যুগ্ম আহবায়ক ও ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান নাহার এন্টারপ্রাইজের সত্বাধিকারী এস.এ. কাজলের বিরুদ্ধে কয়েকটি পত্রিকা ও অনলাইন পোর্টালে বিভ্রান্তিকর ষড়যন্ত্রমূলক এবং মানহানিকর সংবাদ প্রকাশিত হয়। উক্ত সংবাদের তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন বাহারছড়াবাসী। আমরা বাহারছড়াবাসী সবসময় মাদকের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ছিলাম এবং আছি। এস.এ. কাজলের বিরুদ্ধে অপপ্রচারে বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য সকলের প্রতি আহবান জানাচ্ছি এবং চিহ্নিত মাদক সম্রাটদের দ্রুত গ্রেফতারের জোর দাবী জানাচ্ছি। সে সাথে সাংবাদিক ভাইদের যাচাই বাচাই ও তদন্ত করে বস্তুনিষ্ঠ তথ্য ভিত্তিক সংবাদ পরিবেশন করার আহবান জানাচ্ছি।
বিবৃতিদাতারা হলেন-
মুফিজুর রহমান, নাজিম উদ্দিম, এম.এ. হাসিব বাদল, আবু সাদাত মোঃ সায়েম, আনোয়ার কামাল, আসাবউদ্দৌল্লাহ আশেক, মোঃ আরিফ, নাজমুল হক মিঠু, আবদুল মালেক, মঞ্জুর আলম প্রমুখ।
আমরা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।
