সংবাদ বিজ্ঞপ্তি
কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মোঃ আলী হোসেন বলেছেন-হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা ব্যবস্থা আজ সারা বিশ্বে বিদ্যমান। এই চিকিৎসার সুফল এখন প্রত্যন্ত অঞ্চলের সর্বস্তরের মানুষের মাঝে ছড়িয়ে পড়েছে। আর এই হোমিওপ্যাথি হচ্ছে জার্মান চিকিৎসক স্যামুয়েল হ্যানিম্যান উদ্ভাবিত (১৭৯৬) এক চিকিৎসা পদ্ধতি। স্যার হ্যানিম্যানের বিভিন্ন গবেষণা ও তত্ত-উপাত্ত্ব-এর উপর ভিত্তি করেই গড়ে উঠেছে এই চিকিৎসা সেবা। তিনি শুক্রবার সকালে কক্সবাজার সাংস্কৃতিক কেন্দ্র মিলনায়তনে কক্সবাজার জেলা হোমিওপ্যাথিক পরিষদ আয়োজিত চিকিৎসক সম্মেলন ও বিজ্ঞান সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপরোক্ত কথা বলেন। লেখক ও হোমিও গবেষক ডা. কবির আহমদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উক্ত অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ডের চট্টগ্রাম বিভাগীয় সরকার প্রতিনিধি আলহাজ্ব ডা. সালেহ আহমেদ সুলেমান। প্রধান বক্তা ছিলেন বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক পরিষদ কেন্দ্রীয় সংসদের মহাসচিব ডা. অঞ্জন কুমার দাশ। অধ্যাপক ডা. অজিত কুমার দাশ ও মোঃ আলাউদ্দিনের যৌথ সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত উক্ত অনুষ্ঠানে বক্তব্যে রাখেন-বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক পরিষদ কেন্দ্রীয় সংসদের যুগ্ম মহাসচিব ডা. নজরুল ইসলাম খান, কক্সবাজার পলিটেকনিক ইনষ্টিটিউটের অধ্যক্ষ প্রদীপ্ত খীসা, বিএইচএমএ’র জেলা সাধারণ সম্পাদক ডা. ছমিদুল হক, বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক পরিষদ কেন্দ্রীয় সংসদের সদস্য রফিকুল ইসলাম, বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক স্বার্থ সংরক্ষণ পরিষদের সদস্য সচিব ইসমাইল হোসেন চৌধুরী, ডা. আমজাদ হোসেন, ডা. তৈয়ব, ডা.রশিদ আহমদ আহমদ সিকদার, ডা. শামিমুল আরশাদ। অনুষ্ঠানে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় বিশেষ অবদানের জন্য ডা. কবির আহমদ, ডা. আবু বক্কর বিহারী, ডা. মাওলানা শামসুল হক, ডা. বিনয় কৃষ্ণ ধর, ডা. শহিদ উদ্দিন চৌধুরী ও ডা. হারাধন চন্দ্র দে’কে ক্রেস্ট এবং উত্তোরীয় পরিয়ে সংবর্ধিত করা হয়। পরে অনুষ্ঠিত হয় বিজ্ঞান সেমিনার।