ছাত্রলীগের ইতিহাস তুলে ধরার দুঃসাহস আমার মতো ক্ষুদ্র কর্মীর নেই। তবুও এমন কিছু ইতিহাস এই ভিডিও ক্লিপ্সের মাধ্যমে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি যা বাংলাদেশের ইতিহাসের সাথে ছাত্রলীগ নামটি জড়িয়ে আছে গভীরভাবে।

ছাত্রলীগ এমন এক বৃহৎ সংগঠন যেখানে জড়িয়ে আছে লাখো মানুষের আবেগ, অশ্রু, শ্রম, আত্মত্যাগ ও ভালোবাসা।
দেশের জন্য সংগ্রাম ও আত্মত্যাগে ছাত্রলীগ কখনও পেছনে ফেরেনি।
ছাত্রলীগের জন্মলগ্ন থেকে আজ পর্যন্ত প্রায় ২০,০০০ নেতাকর্মী দেশের জন্য প্রাণ দিয়েছেন। এ রকম আত্মত্যাগ পৃথিবীর অন্যকোনো ছাত্র সংগঠনের নাই।
মহান মুক্তিযুদ্ধে শহীদ হয়েছেন ছাত্রলীগের প্রায় ১৮ হাজার নেতাকর্মী। দেশ স্বাধীনের পর থেকে আজ পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে ছাত্রদল ও ছাত্রশিবিরের নির্মম হামলায় প্রাণ হারায় ছাত্রলীগের অসংখ্য নেতা কর্মী। অনেকে বেঁচে আছেন শরীরে নানা রকম ক্ষত নিয়ে।
জেল-জুলুম অন্যায় অবিচার সব ধরণের বাধা উপেক্ষা করে ছাত্রলীগ দেশের ক্রান্তিলগ্নে সবার আগে রাজপথে ছিল সক্রিয়।
সংগ্রাম ও ছাত্রলীগ একই সুতোয় বাঁধা। বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও চেতনায় সদা জাগ্রত ছাত্রলীগ।
সময় আছে সময় যায়। ক্ষুধা ঘাম ও আত্মত্যাগের শপথ নিয়ে রাজপথেই থেকে যায় ছাত্রলীগ।
ছাত্রলীগের সমৃদ্ধ ইতিহাস গড়তে যারা প্রাণ উৎসর্গ করেছেন, মেধা শ্রম ও সময় দিয়ে যারা ছাত্রলীগকে বাঁচিয়ে রেখেছেন যুগ যুগ ধরে, তাদের সকলের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা ও ভালবাসা।
ছাত্রলীগের প্রতিটি সদস্যের পারস্পরিক ভালবাসার বন্ধন অটুট হোক। শেখ হাসিনার চলার পথ মসৃণ রাখতে জীবন উৎসর্গ করতেও কখনো পিছপা হবে না ছাত্রলীগ।
ছাত্রলীগ বাংলাদেশের বুকে বৃহৎ এক বটবৃক্ষ..
ইশতিয়াক আহমেদ জয়ের ফেসবুক থেকে