অনলাইন ডেস্ক: বৃহস্পতিবার (১৫ ডিসেম্বর) সচিবালয়ে গণমাধ্যম কেন্দ্রে বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স ফোরাম (বিএসআরএফ) আয়োজিত ‘বিএসআরএফ সংলাপে’ তিনি এ তথ্য জানান।

সাইফুজ্জামান চৌধুরী বলেন, ভূমি মালিকদের একটি আলাদা কার্ড থাকবে, যার নাম হবে সার্টিফিকেট অব ল্যান্ড ওনারশিপ (ভূমি মালিকানার সনদ)। একজন ব্যক্তি কতটুকু জমি আছে, তার আদ্যপান্ত উল্লেখ থাকবে কার্ডটিতে এবং তা অটো (স্বয়ংক্রিয়ভাবে) হালনাগাদ হবে।

তিনি বলেন, যেমন কোনো এক ব্যক্তির ২০ কাঠা জমি আছে, সেখান থেকে পাঁচ কাঠা বিক্রি করে ফেললেও তা স্বয়ংক্রিয়ভাবে হালনাগাদ হয়ে যাবে।

ভূমিমন্ত্রী বলেন, কার্ড দেয়ার জন্য কাজ চলছে। চলতি অর্থবছরেই কাজ শুরু হবে। একজন জমি মালিকের কি আছে না আছে, তা এতে থাকবে।

আরও পড়ুন: উপকূলে লবণাক্ততা: ২০ হাজার হেক্টর জমিতে চাষাবাদে ঝুঁকি

মাঠ পর্যায়ের ভূমি অফিসগুলোতে এখনো সমস্যা রয়ে গেছে জানিয়ে তিনি বলেন, সেসব জায়গায় এখনো লোকজনকে হয়রানি হতে হচ্ছে। কিন্তু এসবকে সহনীয় পর্যায়ে নিয়ে আসতে আমরা চেষ্টা করছি। অভিযোগগুলো শোনার জন্য আমরা কল সেন্টার করেছি; তা আরও হালনাগাদ করা হচ্ছে।

তিনি বলেন, কল সেন্টারে বিদেশ থেকেও ফোন করে সমস্যার সমাধান হচ্ছে। আমরা হয়রানির জায়গাটা কমিয়ে এনেছি। জমি এমন একটি বিষয়, যা সাধারণ মানুষের কাছে একটি নিত্যনৈমিত্তিক বিষয় ভিত্তিক বিষয়।

সংলাপে সভাপতিত্ব করেন বিএসআরএফ সভাপতি তপন বিশ্বাস, আর সঞ্চালনা করেন সাধারণ সম্পাদক মাসউদুল হক। সূচনা বক্তব্য রাখেন সংগঠনের সহ-সভাপতি মোতাহের হোসেন।

-সময়নিউজ