প্রেস বিজ্ঞপ্তি:
আশেক উল্লাহ রফিক এমপি বলেছেন ২০০৪ সালের এই দিনে সভ্য জগতের অকল্পনীয় হত্যাযজ্ঞ চালানো হয় আওয়ামী লীগের সন্ত্রাস বিরোধী সমাবেশে রাজনৈতিক সমাবেশে। আওয়ামী লীগের জনসভায় চালানো গ্রেনেডের হিংসার দানবীয় সন্ত্রাস আক্রান্ত করে মানবতাকে। আক্রান্ত হন স্বাধীনতার স্থপতি বঙ্গবন্ধুরকন্যা বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয় প্রাঙ্গণে সন্ত্রাসীবিরোধী সমাবেশে কথা বলতে গিয়ে সন্ত্রাসের শিকার হন আওয়ামী লীগ সভাপতি। হামলার ধরন ও লক্ষ্যস্থল থেকে এটা স্পষ্টত যে, শেখ হাসিনাকে হত্যা করাই ছিল ওই গ্রেনেড হামলা ও গুলিবর্ষণের উদ্দেশ্য। দলীয় নেতা-কর্মীদের তৈরি মানববর্মে শেখ হাসিনা রক্ষা পেলেও দলের মহিলা বিষয়ক সম্পাদক আইভি রহমানসহ ২২ জন নেতা-কর্মী প্রাণ হারান।
তৎকালীন জোট সরকার এর প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার পুত্র তারেক রহমানের নেতৃত্বে দেশব্যাপী যখন দুর্নীতির মহোৎসব পরিণত হয়েছিল তার ধারাবাহিকতা রক্ষায় তারা দেশরত্ন শেখ হাসিনাকে হত্যার ষড়যন্ত্র করেছে। এই ষড়যন্ত্র এখনও অব্যাহত আছে। তারা আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে প্রতিনিয়ত সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালিয়ে যাচ্ছে। তাদের উদ্দেশ্য কোনদিন সফল হবে না। বাংলার মানুষ জননেত্রী শেখ হাসিনার পক্ষে রয়েছেন। আগুন সন্ত্রাসীদের বারবার জনগণ প্রত্যাখ্যান করেছে। তিনি ২১ আগস্ট মহেশখালী পৌর আওয়ামী লীগ আয়োজিত ২১ আগস্ট গণহত্যা দিবসের আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন। মহেশখালী পৌর আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক পৌর মেয়র মকছুদ মিয়ার সভাপতিত্বে ও যুগ্ম আহবায়ক এম রফিকুল ইসলামের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সমাবেশে বক্তব্য রাখেন উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি আনোয়ার পাশা চৌধুরী জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি এম আজিজুর রহমান, উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি ফরিদুল আলম, যুগ্মসাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ রুহুল আমিন, যুগ্মসাধারণ সম্পাদক ব্রজ গোপাল ঘোষ, সাবেক চেয়ারম্যান শামসুল আলম, উপজেলা যুবলীগের আহ্বায়ক সাজেদুল করিম, উপজেলা আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক প্রণব কুমার দে, ছোট মহেশখালী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এনামুল করিম ও এডঃ শেখ কামাল,উপস্থিত ছিলেন উপজেলা শ্রমিক লীগের সভাপতি আবদুস শুক্কুর সাধারণ সম্পাদক সরওয়ার আলম পৌর যুবলীগের আহ্বায়ক মোঃ মামুন পৌর ছাত্রলীগের আহবায়ক মোঃ মোরশেদ ছাত্রনেতা মোহাম্মদ শাহনোয়াজ।