কক্সবাজারে লকডাউন বাস্তবায়নে তৎপরতা (ফটোস্টোরি)

প্রকাশ: ১ জুলাই, ২০২১ ০৪:৪৫ , আপডেট: ১ জুলাই, ২০২১ ০৪:৫৭

পড়া যাবে: [rt_reading_time] মিনিটে


পথচারীর প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দেখেন পুলিশ সুপার মো. হাসানুজ্জামান।

ইমাম খাইর, সিবিএন:
আজ বৃহস্পতিবার (১ জুলাই) সকাল ৬টা থেকে সাত দিনের কঠোর বিধিনিষেধ শুরু হয়েছে।
বিধিনিষেধ চলাকালে পর্যটন শহরের রাস্তা-ঘাট ফাঁকা হয়ে পড়েছে।
বৃহস্পতিবার সকাল থেকে বেলা ২টা পর্যন্ত সড়কে সাধারণ মানুষের চলাচল খুবই সীমিত পরিসরে ছিল। মাঝেমধ্যে রিক্সা, মোটরসাইকেল ছাড়া অন্য কোন যানবাহন তেমন চোখে পড়েনি। জরুরী পণ্যবাহী গাড়ি চলেছে প্রমাণপত্র দেখিয়ে।
জরুরি সেবার সাথে জড়িতরা সুনির্দিষ্ট পরিচয়পত্র দেখিয়ে পার পেয়েছে। যারা প্রমাণপত্র দেখাতে পারেনি তাদের উল্টো ফেরত পাঠানো হয়েছে।
বিনা প্রয়োজনে যারা রাস্তায় বের হয়েছে তাদের সতর্ক করা হয়েছে। জরিমানা গুনতে হয়েছে অনেককে।
জরুরী কাজে বের হয়েও যারা মাস্ক পরেনি তাদের কঠোরভাবে সতর্ক করেছে প্রশাসন।
টানা ৭ দিনের লকডাউনের প্রথম দিনে কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল থেকে কলাতলী পর্যন্ত পুরো শহর ফাঁকা ছিল। শহরের ভেতরের সব দোকানপাট বন্ধ দেখা গেছে। বিধিনিষেধ মেনে উন্মুক্ত রাখা হয় খাবার প্রতিষ্ঠানসমূহ।
লকডাউন বাস্তবায়নে জেলা প্রশাসক মো. মামুনুর রশীদ, পুলিশ সুপার মো. হাসানুজ্জামান সরাসরি মাঠে ছিলেন।
বিভিন্ন পয়েন্টে জেলা প্রশাসন এবং পুলিশ প্রশাসনের টিম সমন্বিতভাবে কাজ করেছে।
সড়কে বিজিবি, সেনা সদস্যদের তৎপরতা ছিল চোখে পড়ার মতো।
সবার সমন্বিত প্রচেষ্টায় লকডাউন বাস্তবায়ন হচ্ছে।

ছবিতে দেখুন বিস্তারিত…

জেলা প্রশাসক মো. মামুনুর রশীদ, পুলিশ সুপার মো. হাসানুজ্জামানের নেতৃত্বে কলাতলীতে অভিযান।
কলাতলী মোড়ে সেনা বাহিনীর কঠোর অবস্থান।
পথচারীকে চ্যালেঞ্জ করছেন জেলা প্রশাসনের একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট। -ছবি: কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল।
পথচারীর প্রয়োজনীয় প্রমাণপত্র চেক করছেন একজন সেনা সদস্য।
সতর্ক অবস্থানে সেনা ও বিজিবি সদস্যরা।