ইমাম খাইর, সিবিএন:

কক্সবাজার ফায়ার সার্ভিস সড়কস্থ কাশেম প্লাজার মালিক আবুল কাশেমের ৩৬ তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত হয়েছে।

এ উপলক্ষ্যে (২৫ জুন, শুক্রবার) কক্সবাজার ফায়ার সার্ভিস জামে মসজিদে বাদে জুমা মিলাদ ও দোয়া অনুষ্ঠান হয়েছে। শেষে ছোট্ট পরিসরে মেজবানেরও আয়োজন হয়।

১৯৮৫ সালের ২৬ জুন দুবাইতে মর্মান্তিক অগ্নিদুর্ঘটনায় তিনি মারা যান আবুল কাশেম। তিনি ৫ ছেলে ও এক মেয়ে সন্তানের জনক ছিলেন। বড় ছেলে আহমেদ আলী ৭ বছর পূর্বে মারা যান।

মেজ ছেলে আবদুন নাসের দুবাই প্রবাসী।

বাকি তিন ছেলের মধ্যে আবদুল জলিল চাকুরিজীবী, সরওয়ার রোমন সাবেক ছাত্রনেতা, ব্যবসায়ী ও ঠিকাদার এবং কনিষ্ট ছেলে অলি আহমদ জিয়া ব্যবসার সাথে সম্পৃক্ত।

একমাত্র মেয়ে হালিমা পারভীন এক ছেলে ও এক মেয়ের সংসারে সুখেই আছেন। তার স্বামী ডেন্টিস্ট মোহাম্মদ আবদুল্লাহ।

বড় ছেলে মরহুম আহমেদ আলীর বড় মেয়ে আলিফা কাসেম নিলার স্বামী মো. শিবলি বিমানের পাইলট।

মরহুম আবুল কাশেম কক্সবাজার সদরের ইসলামাদের ইউছুপেরখীল রহম আলী বাপের পরিবারের সন্তান। তার পিতার নাম লাল মোহাম্মদ। প্রবাসে তিনি ঠিকাদার ছিলেন।

তার সব সন্তানই যে যার অবস্থানে প্রতিষ্ঠিত। মরহুম আবুল কাশেমকে একজন ‘সফল পিতা’ বলা যায়।

এদিকে, মরহুম আবুল কাশেমের আত্মার মাগফিরাতের জন্য সবার দোয়া কামনা করেছেন ছেলে আবদুন নাসের, আবদুল জলিল, সরওয়ার রোমন, আলি আহমদ জিয়া ও একমাত্র মেয়ে হালিমা পারভীন। সেই সঙ্গে মরহুম বড় ভাই আহমেদ আলীর জন্যও তারা দোয়া চেয়েছেন।