কক্সবাজার নিউজ ডটকম অনলাইন নিউজ পোর্টালে প্রকাশিত ঈদগাঁওতে বসতবাড়িসহ জমি দখলের অভিযোগ রোহিঙ্গার বিরুদ্ধে শীর্ষক সংবাদটি আমার দৃষ্টি গোচর হয়েছে। যাহা মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন। সম্পুর্ন উদ্দেশ্য প্রনোদিতভাবে সাংবাদিকদের ভুল তথ্য দিয়ে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে। এই ঘটনায় আমি তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি পাশাপাশি সাংবাদিক ও প্রশাসনসহ কাউকে বিভ্রান্ত না হওয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি। আসল বিষয় হচ্ছে প্রচারিত নিউজে উল্লেখিত জমিটি ইসলামাবাদ ইউনিয়নের মমতাজুল হক পিতা তৈয়ব উল্লাহ ফরাজী মালিকানাধীন আর এস জোত ৯৯২/২৭, এম আর ১০২২, আর এস ১৩৫৪ দাগের অন্দর মোতাবেক বি এস ৩১৫১ খতিয়ানের ১৯৭৬ অন্দর এক একর ষাট শতক পুকুরি জমি ক্রয় করি। যার সৃজিত খতিয়ান নং ৫৬৭৩। যাহা বর্তমানে আমার ভোগদখলে রয়েছে। এমনকি নিয়মিত এই জমিটির ভুমি উন্নয়ন কর পরিশোধ করে আসছি। সর্বশেষ ১১/০২/২০২১ ইং তারিখে ঈদগাও ইউনিয়ন ভুমি অফিসে কর পরিশোধ করি, যার ক্রমিক নং ৫৭৯১৬৪। তাছাড়াও নিউজের একাংশে আমাকে রোহিঙ্গা বলে আখ্যায়িত করা হয়েছে যাহা ষড়যন্ত্রের আরেকটি অংশ। অথচ আমি ও আমার পরিবারের সকল সদস্য বাংলাদেশের বৈধ নাগরিক। পাঠক মহল জানার সুবিধার্থে আমার ও স্ত্রীর জাতীয় পরিচয় পত্রের নং উল্লেখ করা হলো- মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন মাইজ ভান্ডারী- (এন আইডি নং) ১৯৬৫০৩১৫১৩১০০০০০৫, স্ত্রী শহিদা সোলতানা (এন আইডি নং) ১০২১৬৪০৮৬৫।
কিন্তু ইসলামাবাদ হাসের দিঘি এলাকার মোহাম্মদ শফি উল্লাহ ছেলে ভূমিদস্যু নেয়ামত উল্লাহ গং জমিটি জবর দখলের পায়তারা চালায়। এমনকি আইনি সহায়তা চেয়ে ৯৯৯ কল দিলে ঈদগাঁও থানা পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে। পরে যাবতীয় কাগজপত্র দেখে তাদের অভিযোগ মিথ্যা প্রমানিত হওয়ায় অভিযোগ নাকচ করে দেয় থানা পুলিশ। ফলে নেয়ামত উল্লাহ গং জমিটি দখলে নেওয়ার জন্যে বিভিন্ন চক্রান্ত করে যাচ্ছে বলে শুনা যাচ্ছে। এ ঘটনায় কাগজ পত্র যাচাই-বাচাই করে সঠিক তথ্য জানার অনুরোধ জানাচ্ছি। পাশাপাশি সকলের সহযোগিতা কামনা করছি।

প্রতিবাদকারী
মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন মাইজ ভান্ডারী
পিতা- মৃত মোহাম্মদ শফি
সাং- জাগিরপাড়া, ঈদগাও, সদর, কক্সবাজার।