এম.জুবাইদ,পেকুয়াঃ
ঢাকা সাভারের পঙ্গু হাসপাতালের বেডে পাঞ্জার সাথে লড়ছেন পেকুয়ার মেধাবী শিক্ষার্থী রুমি। সে পেকুয়া উপজেলার সদর ইউনিয়নের পূর্ব গোঁয়াখালী এলাকার শওকত হোসেনের মেয়ে ও মহসিন কলেজের ইসলামের ইতিহাস নিয়ে অনার্সে পড়ুয়া রুমী আক্তার।
২০১৯ সালে বাড়িতে কাজ করতে গিয়ে বাম পায়ের হাটুতে আঘাত পায় এবং লিগামেন্ট ছিড়ে যায়। চিকিৎসকদের ভাষ্যমতে প্রপার চিকিৎসার অভাবে কোমড়ের বামপাশের মালাটাও ডিমেস হয়ে গেছে। পঙ্গু হাসপাতাল থেকে তাকে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে অতি দ্রুত অপারেশন করতে না পারলে স্থায়ীভাবে পঙ্গু হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে। অপারেশন করাতে প্রায় দুই লক্ষ টাকা ব্যয় হবে যা দরিদ্র রুমির পরিবারের পক্ষে অসম্ভব। মেধাবী শিক্ষার্থীকে বাঁচাতে সহযোগিতার হাত বাড়ান। আপনার সামান্য সহযোগিতায় বেঁচে যেতে পারে এক মেধাবী শিক্ষার্থী রুমির জীবন। সে ফিরে পেতে পারে সেই একটি সোনালী জীবন। জাতি পেতে পারে একটি সোনালী স্বপ্ন। অর্থের অভাবে এমন এক মেধাবী শিক্ষার্থীর প্রদীপ কি নিভে যাবে। সে দশ জনের মত করে বাচঁতে চাই। কিন্তু ভাগ্য আছে এমন দশা। সকলের সহযোগিতায় সে হয়তো আবার ফিরে পেতে পারে সেই স্বপ্নময় জীবন। সে দরিদ্র পরিবারের মেয়ে হলেও কি সে বাচঁতে পারবে না। টাকার জন্য চিকিৎসা করতে না পেরে হাসপাতালের বেডে পড়ে আছে এই মেধাবী শিক্ষার্থী। তাকে বাঁচাতে এগিয়ে আসুন।
এদিকে মেধাবী শিক্ষার্থী রুমিকে শহীদ জিয়াউর রহমান উপকূলীয় কলেজের প্রভাষক ড.জাকির হাওলাদার ওনার টাইমলাইনে লিখেছেন আমাদের কলেজের ২০১৭ ব্যাচের ছাত্রী রুমী আক্তার। ৫ ফুট ৬ ইঞ্চি লম্বা এই মেয়েটার পোষাকের গেটআপ দেখে ক্লাশে আমি তাকে ‘পুলিশ’ সম্বোধন করতাম। তখন সে বলতো, “স্যার পরিবারের যেই আর্থিক করুন অবস্থা পুলিশে একটা চাকরি হলে ভালই হতো।” তিনি আরো লিখেছেন সকল মানবিক সংগঠন গুলো যাতে মেধাবী শিক্ষার্থী রুমি কে বাঁচাতে সহযোগিতার হাত বাড়ানোর জন্য। নামঃ রুমী আক্তার। বর্তমানে মহসিন কলেজে ইসলামের ইতিহাস অনার্সে অধ্যয়নরত। পিতাঃ শওকত হোসেন,মাতাঃ ছাবেকুন্নাহার, ঠিকানাঃ পূর্ব গোয়াখালী, পেকুয়া। রুমির বিকাশ নাম্বারঃ 01817914316 (পার্সোনাল)
আমরা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।